দীর্ঘ ১৩ বছর পর সিরিয়ায় দূতাবাস কার্যক্রম শুরু করেছে মরক্কো।
বুধবার (৯ জুলাই) মিডল ইস্ট মনিটরের এক প্রতিবেদনে একথা জানানো হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সিরিয়ায় পুনরায় দূতাবাস কার্যক্রম চালু করেছে মরক্কো। এর পূর্বে দীর্ঘ ১৩ বছর যাবত দেশটিতে তাদের দূতাবাস কার্যক্রম বন্ধ ছিলো।
মরক্কোর রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থায় জানানো হয়, মরক্কোর প্রতিনিধিরা দামেশকের পুরনো দূতাবাসে গত রবিবার থেকে পুনরায় কার্যক্রম শুরু করেছে।
এছাড়াও জানানো হয় যে, প্রশাসনিক প্রক্রিয়া ও নতুন ভবনে স্থানান্তরের প্রস্তুতি সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত পুরনো দূতাবাসেই কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া হবে।
সংবাদমাধ্যমের তথ্যমতে, চলতি বছরের মে মাসে মরক্কো দামেস্কে পুনরায় দূতাবাস চালুর সিদ্ধান্ত নেয়। এর পূর্বে আরব বসন্তের মধ্যদিয়ে সিরিয়া বিদ্রোহ শুরু হলে দেশটিতে তারা নিজেদের দূতাবাস কার্যক্রম বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছিলো।
২০২৪ এর শেষ দিকে দেশটির সাবেক স্বৈরাচারী প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের পতনের পর ক্ষমতায় আসে আহমদ শার’আর নেতৃত্বাধীন ঐক্যমতের বিপ্লবী সরকার। ইউরোপ ও আমেরিকা আহমদ শার’আ ও সিরিয়ার উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটির সাথে বিশ্বের দেশগুলোর পুনরায় কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের পথ উন্মুক্ত হয়।
সম্প্রতি সিরিয়া বিদ্রোহের অগ্রগামী ভূমিকা পালন করা আহমদ শার’আর গঠিত সশস্ত্র জিহাদি দল হায়’আতু তাহরিরিশ শাম (এইচটিএস) থেকেও নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয় আমেরিকা। বাদ দেওয়া বিশ্ব সন্ত্রাসী দলের তালিকা থেকে









