গাজ্জার প্রায় এক-তৃতীয়াংশ মানুষ দিনের পর দিন না খেয়ে কাটাচ্ছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের খাদ্য সহায়তা কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি)।
এক বিবৃতিতে সংস্থাটি আরও জানায়, পুষ্টিহীনতা দ্রুত বাড়ছে এবং ৯০ হাজার নারী ও শিশুর জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন।
গাজ্জায় দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা চলতি সপ্তাহে আরও তীব্র হয়েছে। গাজ্জার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, শুক্রবার (২৫ জুলাই) আরও ৯টি শিশু অপুষ্টিতে মারা গেছে। এ নিয়ে যুদ্ধের শুরু থেকে এ পর্যন্ত পুষ্টিহীনতায় মোট মৃত্যুর সংখ্যা ১২২-এ পৌঁছাল।
শুক্রবার জার্মানি, ফ্রান্স এবং ব্রিটেন ইসরাইলকে ‘অবিলম্বে ত্রাণ প্রবাহের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার’ আহ্বান জানিয়েছে।
এক যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, আমরা গাজ্জায় মানবিক বিপর্যয় প্রত্যক্ষ করছি এবং অবিলম্বে যুদ্ধ ও মানবিক বিপর্যয় অবসানের আহ্বান জানিয়েছি। তারা বলছে, ইসরাইলকে ‘আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের বাধ্যবাধকতা মেনে চলতে হবে।









