আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, “খুব শিগগিরই গাজ্জায় আন্তর্জাতিক বাহিনী পাঠানো হবে।” হামাস যদি এ নিয়ে ঝামেলা করে তাহলে ‘খুব শক্তিশালী দেশের একটি জোট’ হস্তক্ষেপ করবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন ট্রাম্প। যদিও এখন পর্যন্ত হামাসকে নিরস্ত্র করতে কোনো ধরনের শক্তি প্রয়োগ করতে দেখা যায়নি কোনো দেশকে।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) হুঁশিয়ারি দেন ট্রাম্প।
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ গাজ্জায় দুই বছরের জন্য একটি অন্তর্বর্তী সরকার এবং স্থিতিশীল বাহিনী গঠনের জন্য আলোচনা শুরু করতে যাচ্ছে। এমন সময়ই ট্রাম্প জানালেন ফিলিস্তিনি এ উপত্যকায় শিগগিরই যাবে অন্যান্য দেশের সেনারা।
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে সব মিলিয়ে ২০ হাজার সেনা পাঠানো হবে। যারা তাদের নির্দিষ্ট ম্যান্ডেট নিশ্চিতে সবকিছু করতে পারবে।
হামাস এখনো পরিষ্কার করেনি তারা নিরস্ত্র হবে কি না। তবে তারা জানিয়েছে, রকেটের মতো আক্রমণাত্মক অস্ত্র সমর্পণ করতে রাজি তারা। কিন্তু যতদিন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন না হবে এবং ইসরাইলের দখলদারিত্ব চলবে ততদিন তারা রাইফেলের মতো রক্ষণাত্মক অস্ত্র সমর্পণ করবে না।
সূত্র : আল-জাজিরা









