শনিবার, মে ৩১, ২০২৫

জাতীয় নির্বাচনে একক প্রার্থীর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসলামী আন্দোলন ও ইসলামী ঐক্যজোট

spot_imgspot_img

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একক প্রার্থী দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও ইসলামী ঐক্যজোট।

আজ বৃহস্পতিবার (৮ মে) দুপুরে ইসলামী আন্দোলন ও ইসলামী ঐক্যজোটের মধ্যে অনুষ্ঠিত রাজনৈতিক সংলাপ থেকে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতী রেজাউল করীমের সভাপতিত্বে এতে আরও উপস্থিত ছিলেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, সহকারী মহাসচিব মুফতী এছহাক মুহাম্মদ আবুল খায়ের, রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট এম হাছিবুল ইসলাম, জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মুফতী রেজাউল করীম আবরার।

ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুল কাদেরের নেতৃত্বে সভায় ইসলামী ঐক্যজোটের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা জোনায়ের আহমাদ, মহাসচিব মুফতী সাখাওয়াত হোসাইন রাজী, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা ফজলুর রহমান, মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম, মুফতী শামসুল আলম, মাওলানা জুনায়েদ গুলজার, মাওলানা লিয়াকত আলী, মাওলানা মাসরূর আহমাদ।

মতবিনিময় সভায় নিন্মোক্ত সিদ্ধান্তসমূহ গৃহীত হয়:
১. জাতীয় নির্বাচনে সম্মিলিতভাবে আসন ভিত্তিক একক প্রার্থী ও এক বাক্স দেয়ার বিষয়ে কৌশলগত ঐক্যমত পোষণ।

২. আধিপত্যবাদ ও সাম্রাজ্যবাদমুক্ত একটি ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র তৈরীর ব্যাপারে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা চালানো। যাতে আগামীতে ফ্যাসিবাদ কোনোভাবেই প্রতিষ্ঠিত না হতে পারে।

৩. প্রয়োজনীয় মৌলিক সংস্কার শেষে যৌক্তিক সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠান।

৪. গণহত্যাকারী, দুর্নীতিবাজ, সন্ত্রাসী, খুনী ও টাকা পাচারকারীদের দ্রুত বিচারের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা।

৫. আওয়ামী ফ্যাসিবাদ বিরোধী সকল শক্তি দেশ পুনর্গঠনে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করা।

৬. নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা বাতিল।

৭. জাতীয় নির্বাচনে সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতি চালু করা।

সর্বশেষ

spot_img
spot_img
spot_img