শুক্রবার, মে ৯, ২০২৫

‘মূর্তি সংস্কৃৃতির পরিবর্তে স্মৃতি মিনার স্থাপন করলে দেশ ও ইসলামের কল্যাণ হবে’

spot_imgspot_img

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমীর মুফতী ফয়জুল করীম বলেছেন, মূর্তি মুসলমানের কোন সংস্কৃতি নয়, এটা বিজাতীয় সংস্কৃতি। যুগে যুগে সকল নবী ও রাসূলগণ মূর্তি ধ্বংস করে একত্ববাদ প্রতিষ্ঠা করতে দুনিয়ায় এসেছিলেন। কাজেই মুসলমানরা এধরণের কোন সংস্কৃতি লালন করতে পারে না। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন দৃষ্টিনন্দন মিনার বা স্মৃতিস্তম্ভ দেখা যায়। কোন ব্যক্তিকে যদি স্মরণ করতে হয় তাহলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ফলক বা স্মৃতিস্তম্ভ দেখা যায়। কুরআন খচিত স্তম্ভ, মিনার খচিত স্তম্ভ, আল্লাহর নিরানব্বই নাম সম্বলিত মিনার ইত্যাদি স্থাপনের মাধ্যমে স্মরণ করা যায়। কিন্তু মূর্তি বানিয়ে স্মরণ করা শরীয়াহ’র সাথে সাংঘর্ষিক। কাজেই মসজিদের এই নগরীকে মূর্তির নগরী হিসেবে প্রতিষ্ঠার কোন পদক্ষেপ ভাল ফল বয়ে আনবে না। এতে অকল্যাণ হবে, দেশে ভয়াবহ আজ-গজব শুরম্ন হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

মঙ্গলবার (১০ নভেম্বর) সংবাদমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।

মুফতী ফয়জুল করীম বলেন, মূর্তি কোন কল্যাণ বয়ে আনতে পারে না। মূর্তি সবসময় অকল্যাণ বয়ে আনে। ঈমানদার জনতা ঈমানী দাবিতে
আগামী ১৩ নভেম্বর দোলাইপাড় চত্বরে নেমে আসবে এবং মূর্তির পরিবর্তে স্মৃতি মিনার বা আল্লাহর ৯৯ নাম খচিত স্মৃতি মিনার প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম চালিয়ে যাবে।

সরকারের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর রূহের মাগফিরাত কামনায় মূর্তি না বানিয়ে আল্লাহর নাম সম্বলিত মিনার বানালে ঈমানদার জনতা দুআ করবে।

সর্বশেষ

spot_img
spot_img
spot_img