Home Blog Page 4599

ইনসাফের ষষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শাইখ আহমাদ বিন ইউসুফ আল-আযহারীর শুভেচ্ছা বার্তা

0

শাইখ ক্বারী আহমাদ বিন ইউসুফ আল-আযহারী | সভাপতি, আন্তর্জাতিক কুরআন তিলাওয়াত সংস্থা (ইক্বরা)


দেশের ইসলামী অঙ্গনের প্রথম অনলাইন পত্রিকা ইনসাফকে অর্ধযুগ পূর্তিতে আন্তর্জাতিক কুরআন তিলাওয়াত সংস্থা (ইক্বরা) এর পক্ষ থেকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন।
মিডিয়া অঙ্গনে ইনসাফের কাজগুলো সর্বদা সত্যের পক্ষে হোক, মসৃণ হোক এই কামনা করি।

ইনসাফের ষষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ইসলামী আন্দোলন ঢাকা মহানগর দক্ষিণের শুভেচ্ছা বার্তা

0

দেশের অন্যতম ইসলামী অনলাইন পত্রিকা ইনসাফের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম ও সেক্রেটারী মাওলানা এবিএম জাকারিয়া আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন।

এক শুভেচ্ছা বার্তায় নেতৃদ্বয় বলেন, ইনসাফের বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পাঠক মহলে ব্যাপক সমাদৃত হয়েছে। নেতৃদ্বয় ইনসাফের সম্পাদক, প্রকাশক, সর্বস্তরের সংবাদকর্মীসহ বিভিন্ন বিভাগীয় প্রধান ও কর্মীদের শুভকামনা ও শুভেচ্ছা জানিয়ে তাদের সুস্থতা ও সার্বিক সফলতা কামনা করেছেন। সেইসাথে ইনসাফ দেশ, ইসলাম ও মানবতার পক্ষে আরো বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করবে এটাই প্রত্যাশা করছি।

ইনসাফকে নিয়ে আমি গর্ব করি, স্বপ্ন দেখি!

0

মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান ফাহিম | শিক্ষার্থী : জামিয়াতু ইব্রাহীম সাইনবোর্ড, ঢাকা


আজ যখন বাসায়, বাজারে কিংবা মাদ্রাসায়,সর্বত্র মিডিয়া নিয়ে নেতিবাচক আলোচনা হয়,তখন আমি মনেমনে এবং প্রকাশ্যে ইনসাফকে নিয়ে গর্ব করি।

সেই ২০১৩ সালে হলুদ মিডিয়াগুলো যখন বিভিন্নভাবে ইসলামকে নিয়ে কটাক্ষ ও হেয়প্রতিপন্ন করছিল, তখন আমার ছোট্ট হৃদয়ে অব্যক্ত একটি আফসোস ক্ষণে ক্ষণে নড়ে উঠত— তাদের এই আস্ফালন প্রতিহত করে তাদেরকে জবাব দেয়ার মতো একটি ইসলামি পত্রিকার আবির্ভাব কবে হবে? যা অনলাইন, প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রিক সব ভার্সনে প্রতিষ্ঠিত হবে!

৫ মের ঘটনায় হৃদয়ের রক্তক্ষরণ অবস্থাতেই পরের বছর ঠিক একই দিনে অর্থাৎ ২০১৪ সালের ৫মে সম্পাদক সাইয়েদ মাহফুজ খন্দকার সাহেবের হাতে প্রতিষ্ঠিত হলো আস্থার প্রতিক ইসলামি ঘরোনার সর্বপ্রথম অনলাইন পত্রিকা ইনসাফ।

ইনসাফের প্রতিষ্ঠায় আমার মতো অনেকের হৃদয়ের দুঃখ ব্যথাগুলো অনেকটাই উপশম হয়ে যায়।

ইনসাফ তার সততা, দৃঢ়তা ও একনিষ্ঠতার মাধ্যমে পাঠকের মনে বেশ সাড়া ফেলেছে। একারণে আমরা দেখতে পাই মাত্র ৬ বছরে ইনসাফ অকল্পনীয়ভাবে বহু দূর এগিয়ে গিয়েছে। এখন ইনসাফ দীর্ঘ অর্ধ যুগ অতিক্রম করে পদর্পন করেছে সপ্তম বছরে।দোয়া করি ইনসাফ বেঁচে থাকুক হাজার বছর।

তবে স্বপ্নটা এখনো পূর্ণ হয়নি। আমি স্বপ্ন দেখি—প্রতিদিন সকালে হকার সাইকেলে করে অন্যান্য জাতীয় পত্রিকাগুলোর মাঝখান থেকে আমার প্রিয় ইনসাফের একটি তকতকে কপি আমার হাতে তুলে দিয়ে যাবে। যেখানে থাকবে ইসলামের পক্ষে কথা, জালিমের বিরুদ্ধে মাজলুমের পক্ষে কথা। থাকবে ইনসাফ তথা ন্যায়ের কথা। কামনা করি আল্লাহ আমাদের এই স্বপ্ন কবুল করুন।

আজ অর্ধযুগপূর্তী উপলক্ষে ইনসাফের সম্পাদক সাইয়েদ মাহফুজ খন্দকার সাহেব ও ইনসাফের সকল কর্মীকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

ইনসাফ ইসলামী মিডিয়ার অগ্রযাত্রাকে আরো সমৃদ্ধ করবে

0

মাওলানা নাসির উদ্দিন মুনির | কেন্দ্রীয় জমিয়তের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক। সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান, হাটহাজারী উপজেলা।


অর্ধযুগ পূর্তি ও সপ্তম বর্ষে পদার্পণ উপলক্ষ্যে বাংলাদেশের ইসলামী ঘরানার অনলাইন ভিত্তিক প্রথম পত্রিকা ইনসাফকে আন্তরিক শুভেচ্ছা।

একইসাথে আমি ইনসাফ পত্রিকার সম্মানিত সম্পাদক এবং সকল কর্মীদের অভিনন্দন জানাচ্ছি, যারা সঠিক সংবাদ প্রচারে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।

বাম মিডিয়ার আগ্রাসনের মোকাবিলায় বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে সঠিক সংবাদ প্রচারে ইনসাফ সবসময় সোচ্চার। আমি আশাবাদী, তারা এ ধারা অব্যাহত রেখে ইসলামী মিডিয়াকে আরো জোরদার করবে। ইসলামী মিডিয়ার অগ্রযাত্রাকে আরো সমৃদ্ধ করবে। আমি ইনসাফের উত্তরোত্তর সফলতা কামনা করি।

ইনসাফ দেশীয় গণমাধ্যম জগতে নতুন এক ধারা তৈরি করতে পেরেছে

0

মুহাম্মাদ সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর | উপদেষ্টা সম্পাদক : ইনসাফ


আলহামদু লিল্লাহ। আল্লাহর অশেষ মেহেরবানী ও আপনাদের ভালোবাসা, দুআ এবং সহযোগিতায় দেশের ইসলামী ঘরানার প্রথম অনলাইন পত্রিকা ইনসাফ ষষ্ঠ বর্ষ অর্থাৎ অর্ধযুগ পূর্ণ করে সপ্তম বছরে পদার্পণ করেছে।

ষষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ইনসাফের সকল পাঠক, শুভাকাঙ্খীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ।

আমরা জানি, বর্তমান বিশ্বে মিডিয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। মিডিয়ার মাধ্যমে সত্যকে মিথ্যে এবং মিথ্যেকে সত্যে রূপান্তরিত করার প্রতিযোগিতা চলে আসছে বহুকাল করে। বিশেষ করে ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে অপশক্তিগুলো মিডিয়াকে পরিপূর্ণ ব্যবহার করছে হাতিয়ার হিসেবে। মিডিয়া শক্তিকে কাজে লাগিয়েই সারা বিশ্বে ইসলামফোবিয়া বিশাক্ত ও বিধ্বংসী মতবাদ ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও জনগণের বা ইসলামপন্থীদের মিডিয়া খুব একটা ছিলো না বললেই চলে। ২০১৪ সালে ইনসাফের প্রকাশক ও সম্পাদক সাইয়েদ মাহফুজ খন্দকার দেশের সর্বজন শ্রদ্ধেয় আলেম-উলামাদের পরামর্শ ও সহযোগিতায় নিয়ে আসেন প্রথম ইসলামী ঘরানার অনলাইন পত্রিকা ইনসাফ।

আলহামদু লিল্লাহ, আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে ইনসাফ দীর্ঘ ৬ বছরে নিজের অবস্থান জানান দিতে পেরেছে। ইতিমধ্যে ইনসাফ দেশীয় গণমাধ্যম জগতে নতুন এক ধারা তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। ইনসাফ পরবর্তী দেশে আরো বেশ কিছু ইসলামী ঘরানার অনলাইন পত্রিকার জন্ম হয়েছে। এতে করে ছোট পরিসরে হলেও দেশে এখন ইসলামী ধারার একটি মিডিয়া ধারা তৈরি হয়েছে। এটি ইনসাফ এর জন্য বড় পাওয়া।

ইনসাফ শুধু দেশে নয়, প্রবাসেও বাংলা ভাষাভাষী জনগণের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। নিজ দেশের খবর, মুসলিম বিশ্বের খবরসহ গুরুত্বপূর্ণ সব খবাখবরের জন্য প্রবাসীদের অন্যতম প্রধান আস্থার প্রতীক ইনসাফ।

অর্ধযুগ পূর্তি উপলক্ষে ইনসাফের সকল পাঠকের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আপনারা সবসময় পাশে ছিলেন বলেই ইনসাফ এগিয়ে গিয়েছে। আমরা আশা করছি আপনাদের প্রিয় ইনসাফ আগামীতে আরো অনেকদূর এগিয়ে যাবে, ইন শা আল্লাহ।

ইনসাফ পরিবারের জন্য দুআ করবেন। আল্লাহ তা’আলা যেন ইনসাফের দ্বারা দেশ, জনমানুষ ও ইসলামের কল্যাণে কাজ নেন -সে দুআ করবেন। ইনসাফের আগামী দিনের সকল পরিকল্পনা যেন সঠিকভাবে বাস্তবায়ন সম্ভব হয় -সেই দুআ করবেন। আল্লাহ তা’আলা আমাদেরকে কবুল করুন। আমীন।

ইনসাফপুর্ণ সংবাদ প্রচার করে পাঠকের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছে ইনসাফ

0

নূরে আলম হামিদী | প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি: আঞ্জুমানে হেফাজতে ইসলাম ইউ, কে। নায়বে সদরে মোহতামিম: জামিয়া লুৎফিয়া আনওয়ারুল উলুম হামিদ নগর বরুনা মাদরাসা শ্রীমংগল,মৌলভীবাজার।


‘ইনসাফ টোয়েন্টিফোর ডটকম’ বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন সংবাদ মাধ্যম। তারা সুদীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে অর্ধযুগ পূর্ণ করে ৭ম বর্ষে পদার্পণ করেছে। আমি বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাচ্ছি ইনসাফের কর্ণধার সাইয়েদ মাহফুজ খন্দকারকে। যার অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে ইনসাফ এ পর্যন্ত এসে পৌঁছেছে। আমি তাকে অন্তরের অন্তস্তল থেকে মোবারকবাদ জানাই।

বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যম যেখানে অসত্য, বানোয়াট আর গুজবে ভরা সংবাদে বিবর্জিত। ইনসাফ টোয়েন্টিফোর ডটকম ঠিক ইনসাফপুর্ণ সংবাদ প্রচার করে পাঠকের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছে।

আল্লাহ তায়ালা ইনসাফকে সবসময় ইনসাফের পক্ষে থাকার তৌফিক দিন! তাদের সক্ষমতার পরিধি আরো সমৃদ্ধ হোক!! মিডিয়া জগতের সকল বাঁধা পেড়িয়ে সম্মুখ পানে এগিয়ে যাক!!!

আমি ইনসাফ পরিবারের সকল সদস্যকে আন্তরিক শুভেচছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।

ইসলামি মিডিয়ার প্রয়োজন পূরণে এগিয়ে যাচ্ছে ‘ইনসাফ’

0

মাওলানা সুলাইমান সাদী | ফাজিল, জামিয়া ইসলামিয়া লালমাটিয়া। মোহাম্মদপুর, ঢাকা।


বর্তমান সময় আধুনিক বিজ্ঞান ও তথ্য প্রযুক্তির সময়। মিডিয়ার সময়। বামপন্থীরা মিডিয়াকে ব্যবহার করে তিলকে তাল, সাদাকে কালো আর কালোকে সাদা হিসেবে উপস্থাপন করছে।

আমরা দেখেছি ২০১৩ সালে অনলাইন এক্টিভিস্ট ব্লগাররা তথাকথিত রাজাকারদের ফাঁসির দাবীতে শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচি গ্রহণ করে, পরবর্তীতে তা গনজাগরণ মঞ্চের রূপ ধারণ করে।এদেশের হলুদ মিডিয়া গুলো খুব হাইলাইট করে তাদের কার্যক্রম গুলো প্রচার করতে থাকে। আর এসকল ব্লগাররা আন্দোলনের নামে তলে তলে ইসলাম বিদ্বেষ ছড়াতে থাকে। বিভিন্ন ব্লগে আল্লাহ, রাসূল সা. ইসলাম ও মুসলমানদের নিয়ে নানা রকম কটুক্তিমূলক মন্তব্য করে; যা শান্তিপ্রিয় মুসলিম জনতার হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়েছে।

এসময় নাস্তিক ও ইসলাম বিদ্বেষী ব্লগারদের বিচারের দাবিতে মাঠে নামে হেফাজতে ইসলাম নামে একটি অরাজনৈতিক সংগঠন। টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া, রুপসা থেকে পাথুরিয়া সারা বাংলাদেশের প্রতিটি ঘরে আলোচিত হতে থাকে হেফাজতে ইসলামের ১৩ দফার কথা। ২০১৩ সালের ৬ই মার্চ ঢাকার প্রাণকেন্দ্র শাপলা চত্তরে বাংলাদেশের স্মরণকালের বৃহৎ লংমার্চ অনুষ্ঠিত হয়। তবে আফসোস আর পরিতাপের বিষয় হল উলামায়ে কেরাম ও মুসলিম তাওহীদী জনতার মিডিয়া শক্তি না থাকার কারণে হলুদ মিডিয়া গুলো শুরু থেকেই এটাকে একটি রাজনৈতিক আন্দোলন বলে প্রচার করতে থাকে এবং তারা এ আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র আঁটতে থাকে। তখন উলামায়ে কেরাম উপলব্ধি করতে থাকেন মিডিয়ার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা। এরই মধ্যে ২০১৩ সালের ৫ই মে সংঘটিত হয় ইতিহাসের বর্বরোচিত নারকীয় হত্যাকান্ড। যাতে আহত -নিহতদের সংখ্যা আজও অজানা।

সেই সত্য গুলো উন্মোচনের লক্ষ্যে, ইসলামি মিডিয়ার প্রয়োজন পূরণে, মানুষের নিকট সঠিক বার্তা পৌঁছে দেয়ার উদ্দেশ্যে ২০১৪ সালের ৫ মে হাটহাজারীতে আমীরে হেফাজত আল্লামা শাহ আহমদ শফী’র পরিচালিত হাটহাজারী মাদরাসায় আনুষ্ঠানিকভাবে ‘ইনসাফ টোয়েন্টিফোর ডটকম’ নামে ইনসাফ ভিত্তিক এক অনলাইন পত্রিকার পথচলা শুরু হয়। যারা সুদীর্ঘ অর্ধ যুগ যাবত শত্রুদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে সত্য প্রকাশে নির্ভীক ভূমিকা পালন করে আসছে। আমি একজন ক্ষুদ্র পাঠক হিসেবে অর্ধযুগ পূর্তি ও ৭ম বর্ষে পদার্পণ উপলক্ষে ইনসাফ পরিবারকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি। সেই সাথে ইনসাফের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করছি। সামনের পথচলা শুভ হোক এই প্রত্যাশা করি।

ইনসাফের এ অগ্রযাত্রা অব্যহত থাকুক

0

বশির ইবনে জাফর | ভিপি, মাহসা ইউনিভার্সিটি মালয়েশিয়া


দেশের প্রথম ইসলামী ঘরনার অন্যতম জনপ্রিয় অনলাইন পত্রিকা ইনসাফ অর্ধযুগ পেরিয়েছে। তাদের ৭ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে পত্রিকাটির সকল সাংবাদিক, কলামিস্ট, সম্পাদক এবং প্রকাশক সহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি। পাশাপাশি ইনসাফের পাঠক ও শুভানুধ্যায়ীদেরও বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

ইনসাফ বাংলাদেশের সর্বশ্রেণির পাঠকের কাছে অত্যন্ত প্রিয় একটি পত্রিকা। সংবাদ পরিবেশনের ক্ষেত্রে সবসময় বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে চেষ্টা করে। একই সঙ্গে সত্য তুলে ধরতে আপসহীন ভূমিকা পালন করছে আসছে ইনসাফ।

ইসলামী চেতনা ও সংস্কৃতির প্রসার, এবং দল-মত নির্বিশেষে সংবাদ পরিবেশনে নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখায় ইতোমধ্যে সর্বমহলে ব্যপক প্রশংসা অর্জন করেছে ইনসাফ। প্রতিষ্ঠার পর অতি অল্প সময়েই জনপ্রিয়তা অর্জন এবং অর্ধযুগ পেরিয়েও সেই জনপ্রিয়তা বজায়ের মূল কারণ সংবাদ পরিবেশনে পত্রিকাটির আপসহীন অবস্থান ধরে রাখা।

আগামী দিনেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে, এটাই আমার বিশ্বাস। আমি ইনসাফের সাফল্য কামনা করি।

‘আস্থার প্রতীক’ ইনসাফের এই স্লোগান সার্থক হয়েছে

0

মুদির চৌধুরী | চেয়ারম্যান, ট্র্যাভেল লিংক


মহামারী করোনাভাইরাসের কারণে বিশ্ব স্থবির হয়ে পড়েছে, মানুষ হয়ে পড়েছে আতঙ্কগ্রস্ত। এই দুঃসময়ে সাংবাদিকরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। গবেষণায় দেখা গেছে, যদি সাংবাদিকরা তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন না করতেন তাহলে মানুষ সচেতন হতে পারতো না, যার ফলশ্রুতিতে আরও বেশি মানুষের প্রাণহানি ঘটতো। সেই সাথে বিশ্বজুড়ে দেখা দিত চরম অরাজকতা।

ঠিক এমন সময় অর্ধযুগ পার করে সপ্তম বর্ষে পদার্পণ করেছে বাংলাদেশের ইসলামী ঘরানার সর্বপ্রথম ও জনপ্রিয় অনলাইন নিউজপোর্টাল ইনসাফ। প্রতিষ্ঠানটিতে কাজ করছেন এক ঝাঁক উদ্যমী তরুণ, যারা সবকিছু উপেক্ষা করে মানুষের কাছে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে চব্বিশ ঘণ্টা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।

এতো সংবাদ মাধ্যমের ভিড়ে ইনসাফ তার মান বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছে। ‘আস্থার প্রতীক’ ইনসাফের এই স্লোগান তাই সার্থক হয়েছে বলা যায়।

বর্তমান সমাজে ইনসাফের অভাব। যার দরুন অন্যায়-অবিচার গ্রাস করে ফেলছে সবাইকে, ছড়িয়ে পড়েছে ফিতনা-ফ্যাসাদ। অত্যাচারী গোষ্ঠীর হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে গণমানুষের মাধ্যম ‘গণমাধ্যম’। এমন সময় মজলুমের মুখপত্র হিসেবে আশার আলো দেখাচ্ছে ইনসাফ।

কোভিড১৯-এর কারণে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে এবার অনলাইনে অনাড়ম্বরভাবেই ষষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করছে ইনসাফ। এই আনন্দঘন মুহূর্তে ইনসাফ পরিবারকে জানাই আন্তরিক মোবারকবাদ।

ইনসাফ ইসলামি অঙ্গনের নিউজ পোর্টালকে পথ দেখিয়েছে

0

মুফতী হাবিবুর রহমান মিছবাহ [কুয়াকাটা] |লেখক, আলোচক, সাংবাদিক ও সমাজকর্মী (পরিচালক, মারকাযুত তাকওয়া ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার ঢাকা)


ইনসাফ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ইসলামিক অঙ্গনে সর্বপ্রথম নিউজ পোর্টাল। সবার কাছে পরিচিত ও জনপ্রিয় নিউজ পোর্টাল ইনসাফ টোয়েন্টিফোর ডটকমক। পোর্টালের সম্পাদকও আমার প্রিয় একজন মানুষ, আমার বন্ধু সাংবাদিক মাহফুজ খন্দকার ।

ছয় বছরে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনায় অসামান্য অবদান রেখেছেন তারা। ইনসাফ টোয়েন্টিফোরের পর ইসলামিক অঙ্গনে অনেকগুলো নিউজ পোর্টাল এসেছে। তবে পথ দেখিয়েছে ইনসাফই।

সংবাদের পাশাপাশি ইনসাফ-শো নামে অনলাইন টকশোতেও বেশ সুনাম কুড়িয়েছে তারা। বেশ আলোচিত ও আলোকিত একটি অনুষ্ঠান ইনসাফ-শো। ভিডিও সংবাদ পরিবেশনে ভিন্ন মাত্রা যোগ করেছে ইনসাফ টোয়েন্টিফোর। মাদরাসাছাত্র কিংবা আলেম সংবাদপাঠক হতে পারেন সেটারও প্রথম স্বাক্ষী সম্ভবত ইনসাফই। রয়েছে প্রিন্ট ভার্সন। সব মিলিয়ে একটি কমপ্লিট প্যাকেজ বলবো ইনসাফকে।

সংশ্লিষ্ট সাংবাদিক, কলাকুশলী ও ফটোগ্রাফার— সবাইকে নিয়ে একটি টিম করতে সক্ষম হয়েছে ইনসাফ সম্পাদক মাহফুজ খন্দকার। এই ধারা অব্যহত থাকলে পোর্টাল বহুদূর এগিযে যাবে বলে আমার বিশ্বাস।

পাবলিক ভয়েস-এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসেছিলেন মাহফুজ ভাই। সংবাদ জগৎ থেকে তিনি যে হারিয়ে যেতে আসেননি তা সেদিন তার জ্ঞানগর্ভ আলোচনা থেকেই বুঝেছি। বন্ধুত্বটা মূলত আরও আগে থেকেই। দিনদিন বন্ধুত্বের জায়গাটা আরও মজবুত হচ্ছে।

প্রায়ই আমরা মোবাইলে আলাপ করি— আমিও একটি নিউজ পোর্টালের সম্পাদক। তাই বলে আমরাদের মাঝে প্রতিদ্বন্দিতা নেই, আছে সহযোগিতা। আমরা একে অপরের সহযোগী হতে চাই। সেভাবেই কাজ করে যাচ্ছি আমরা।

ষষ্ঠ বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে ইনাফের প্রতি শুভকামনা থাকবে— শুধু ৬ বছর নয়, হাজার বছর নিষ্ঠার সঙ্গে সংবাদ জগতে নেতৃত্ব দিয়ে যাক ইনসাফ টোয়েন্টিফোর ডটকম।

সম্পাদকসহ সংশ্লিষ্ট সকল কলাকুশলীদের প্রতি আমার আন্তরিক ভালবাসা অভিনন্দন ও শুভকামনা।