শুক্রবার, মে ৯, ২০২৫

তাগুতের ঝংকার ‘ইনসাফ’কে ন্যয়-ইনসাফের পথ থেকে সামান্য সরিয়ে দিতে পারেনি

spot_imgspot_img

আব্দুল ফাত্তাহ জোবায়ের | শিক্ষার্থী : দারুল উলুম দেওবন্দ, ভারত


শতাব্দীর বিবর্তণে কালো মিডিয়ার নির্যাতণের মুখে নিষ্পেষিত যখন মুসলিমবিশ্ব, তাদের বিমাতাসুলভ ও কপট আচরণের শিকার যখন পুরো মুসলিম উম্মাহ। ক্লান্ত-শ্রান্ত ও পরিঃশ্রান্ত হয়ে যখন পুরো বাংলার মুসলিমজনতা অপেক্ষার প্রহর গুনছে ইনসাফের পতাকাবাহী লড়াকু সৈনিকের। ঠিক সেই সময় বাংলার জমিনে ইনসাফের স্লোগান নিয়ে বীরদর্পণে আত্মপ্রকাশ করলো ইনসাফ।

ধুধু মরিচিকাময় বিরান দ্বীনি পত্রিকার ময়দানে, বিরাট চ্যালেঞ্জকে সামনে নিয়ে, বহু চড়াই-উৎরাই ও উত্থান -পতনের মধ্য দিয়ে শুরু হয়ে ছিল তাদের পথচলা। আল্লাহর অশেষ কৃপা ও উলামায়ে কেরামের সঠিক সিদ্ধান্ত ও সান্নিধ্যে ইনসাফ পরিবার আজ অতিবাহিত করছে অর্ধযুগীয় কঠিন পথচলা। শুভকামনা পুরো ইনসাফ টীম ও সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি।

বহু কষ্ট-ক্লেশ সহ্য করে, বহু ঝড়ো হাওয়ার বিপরিতে যেয়ে, বহু বাতিল প্রোপাগান্ডাকে ধুলিস্যাৎ করে এই অল্প সময়ে তারা ইনসাফের বানী সারা বাংলার বুকে ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হয়েছে। একইসাথে দিন দিন সত্যনিষ্ঠ সঠিক সংবাদ প্রচারের মাধ্যমে তারা লক্ষাধিক মানুষের অন্তরে জায়গা করে নিয়েছে। কোনো তাগুতের ঝংকার বা লোভনীয় কোন প্রলোভনের হাতছানি পারেনি তাদের ন্যয়-ইনসাফের পিচ্ছিল পথ থেকে সামান্য পরিমাণ দূরে সরিয়ে রাখতে।

সর্বদা আমরা লক্ষ্য করে এসেছি জাতীয় বা আন্তর্জাতিক সংবাদ প্রচারের ক্ষেত্রে ইনসাফ আপোষহীনভাবে সত্য-ন্যয়ের সন্ধানে এগিয়ে গিয়েছে। কখনোই পিছপা হননি তারা রাহু গ্রাস বা ভয়ংকর দাবানলের আতঙ্কে।

রব্বে কারীমের কাছে আমাদের এটাই আশা যে,ইনসাফ পরিবার যেন সবসময় সত্য-ন্যয়ের মানদণ্ড ঠিক রেখে সবাইকে ভালোবেসে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে গন্তব্যের বাকী পথটুকু যেন মসৃণ ভাবে চলতে পারে।
‘‘সত্য ও সঠিক সংবাদ প্রচারে ‘ইনসাফ’ হলো ইসলামী অঙ্গনের গর্ব।”

সর্বশেষ

spot_img
spot_img
spot_img