গাজ্জা উপত্যকার বিভিন্ন স্থান থেকে ৭০০টির বেশি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। বেশিরভাগ মরদেহ এত বেশি থেঁথলে গেছে যে, সেগুলো শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।
বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) গাজ্জার সিভিল ডিফেন্সের মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ধসে পড়া ভবনগুলোর নীচ থেকে মরদেহ বের করার ভারী যন্ত্র যেমন নেই তেমনি এসব লাশের ডিএনএ টেস্ট করার মতো প্রয়োজনীয় ল্যাবরেটরিরও অভাব রয়েছে।
পরিস্থিতিকে ভয়াবহ হিসেবে বর্ণনা করে তিনি আরও বলেন, এখন ১০ হাজারের বেশি মানুষ গাজ্জার ধ্বংসপ্রাপ্ত ভবনগুলোর নিচে চাপা পড়ে রয়েছে। প্রয়োজনীয় ভারী যন্ত্রপাতির অভাবে সেসব লাশ উদ্ধারের তৎপরতা স্থগিত রাখতে হচ্ছে। গাজ্জাবাসী ফিলিস্তিনি জনগণের দুর্দশা দূর করতে অনতিবিলম্বে এগিয়ে আসার জন্য তিনি আন্তর্জাতিক সমাজের প্রতি আহ্বান জানান।
বাসাল দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, যেসব দেহাবশেষ পাওয়া গেছে তার বেশিরভাগই এতটা বিকৃত হয়ে গেছে যে, তাদের স্বজনদের পক্ষেও সেগুলো শনাক্ত করা সম্ভব নয়।
সূত্র: পার্সটুডে









