মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, এ বছর কোরবানিতে প্রতিবেশী কোনো রাষ্ট্র থেকে গবাদি পশু আমদানি করা হয়নি।
রোববার (১৫ জুন) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে ঈদ-পরবর্তী শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
ফরিদা আখতার বলেন, আমাদের দেশে উৎপাদিত পশু দিয়েই কোরবানি হয়েছে। এতে দেশীয় খামারিদের অনেক বেশি গরু বিক্রি হয়েছে। এটি আমাদের সবার জন্য স্বস্তির বিষয়।
তিনি বলেন, এ বছর ঈদুল আজহায় যাতায়াত, কোরবানি, কোরবানির মাংসসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে অন্য যেকোনো বছরের তুলনায় সার্বিকভাবে ভালো ও স্বস্তিদায়ক ছিল। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় বিশেষ করে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর সারা বছর বিভিন্ন বিষয়ে খামারিদের সহযোগিতা ও সচেতনতা বৃদ্ধিতে কাজ করে যাচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, গবাদিপশুর চামড়ার ক্ষেত্রে সরকারের পক্ষ থেকে যে পদক্ষেপ নেয়া হয়েছিল তা সঠিক ও যৌক্তিক। আমরা দেখতে পেয়েছি এতিমখানা ও মাদ্রাসা কোরবানির পশুর চামড়া নিয়েছে।
প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, সরকারের পক্ষে বিনামূল্যে লবণ সরবরাহ করা হলেও পশুর চামড়া সংরক্ষণে অভিজ্ঞতা না থাকার ফলে কিছুটা সমস্যার সৃষ্টি হয়েছিল। চামড়ার দাম কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় না থাকলেও পূর্বের যেকোনো বছরের চেয়ে তুলনামূলকভাবে ভালো ছিল।