Home Blog Page 4546

ইনসাফ পরিবার মহাসংগ্রামের একটি বিজয়ী কাফেলা

0

কাজী হামদুল্লাহ | পরিচালক, প্রবচন মিডিয়া


সময়ের সাথে সংগ্রাম করে চলা মানে নতুন সময়কে নির্ধারণ করা। এটা আত্মবিশ্বাসীরা মনে করেন বলে আমার বিশ্বাস। বাংলাদেশের মুসলমানরা গত কিছুদিন বা কিছু বছর আগে এমনই কিছু সংগ্রামী সময়ের মুখোমুখী হয়েছিল। একদিকে ইসলামবিদ্বেষীদের প্রচণ্ড তাণ্ডব, অপরদিকে বিভিন্ন স্তরে নিজেদের শুন্যতা আমাদেরকে আঁধারে ঠেলে দিচ্ছিলো। সেই অন্ধকারাচ্ছন্ন সময়ের সাথে সংগ্রাম করার মত একদল উদ্যমী মানুষের খুবই প্রয়োজন ছিল তখন। প্রয়োজন ছিল শূন্যতা দূরীভূতকারী একটি কাফেলা।

কথায় আছে না, সময় সময়কে ডেকে আনে? আমাদের ক্ষেত্রেও তেমনি হয়েছে। ২০১২/১৩ সালের বাংলাদেশ কেমন ছিল, তা আর নতুন করে বলার বা লেখার কিছু নেই। তবে মুসলমানদের হৃদয়ে ছিল হাহাকার। মুসলমানদের জন্য সময়টা ছিল ভয়ংকর। একদিকে ইসলামবিদ্বেষীরা তবলা খুলেছিলো, অন্যদিকে তথাকথিত হলুদ মিডিয়া ধরেছিলো নাচন। সেই নাচে উম্মাদ প্রায় হয়ে উঠেছিলো এদেশের আপমর জনতা।

জাতির সেই কঠিনতম সময়টাতেই সময়ের সাথে সংগ্রাম করতে প্রস্তুত হয়ে দাঁড়িয়ে যায় অসংখ্য উদ্যমীরা। যার যা সাধ্য আছে, সে সেভাবেই সংগ্রামে অবতীর্ণ হয়। কেউ রাজনীতির মাঠে, কেউ রক্তভেজা ঘাটে। কেউ কলবে আর কেউ কলমে। কেউ উত্তপ্ত মরু হেঁটে এবং কেউ বা ইন্টারনেটে।

আজ ইনসাফ পরিবার প্রতিষ্ঠার ষষ্ঠ বছরে পদার্পণ করেছে। অসংখ্য উদ্যমীদের মাঝে আমাদের শূন্যতা দূর করতে যারা ইন্টারনেটের পথে হেঁটেছে, যারা মিডিয়ায় আমাদের সিনা টান করিয়েছে, ইনসাফ কাফেলা তেমনি একটি নাম।

দারুল উলুম মুঈনুল হাটহাজারী সেই সময়টাতে ছিল সকল সংগ্রামীদের কেন্দ্রভূমি। ২০১২/১৩ সালের তিক্ত অভিজ্ঞতার পরে সেই দারুল উলুমেই আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয় ইনসাফের পথচলা। চলতে চলতে তারা ছয়টি বছর অতিক্রম করেছে।

একজন ভাবুক মিডিয়াকর্মী হিসেবে অন্তত এতটুকু আঁচ করতে পারি যে, এই ছয় বছরে তারা হাজারো সংগ্রাম ও মহাসংগ্রামে অবতীর্ণ হয়েছিল। লক্ষ-কোটি সর্বগ্রাসী যোদ্ধার সাথে তাদেরকে মোকাবিলা করতে হয়েছে। তারপরও ষষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে তাদের বেশ কিছু আয়োজন আমরা দেখছি। আমার মনে হয় এটাই তাদের যুদ্ধজয়ের নিশানা। এটাই প্রমাণ করেছে যে, আজ ইনসাফ পরিবার একটি বিজয়ী কাফেলা। ইনসাফের এই সফলতায় তাদেরকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই।

তবে হ্যাঁ, পৃথিবীর ইতিহাসে যুদ্ধ বা সংগ্রাম কখনোই শেষ হয়নি। কিয়ামত পর্যন্তও সংগ্রাম কখনো শেষ হবে না। এমনকি পৃথিবীর অন্তও হবে একটি বৃহৎ সংগ্রামের মাধ্যমেই। আশা করবো সেই সংগ্রামে অবতীর্ণ হবার জন্যও ইনসাফ প্রস্তুতি নেবে এবং প্রস্তুত করবে এদেশের লক্ষ-হাজার মুসলিম তাওহিদী জনতাকে।

মুফতী রেদওয়ানুল বারী সিরাজীর শুভেচ্ছা বার্তা

0

মুফতী রেদওয়ানুল বারী সিরাজী | সভাপতি : যুব জমিয়ত বাংলাদেশ (মুফতী ওয়াক্কাস অংশ)


দেশের ইসলামী ঘরানার প্রথম ও জনপ্রিয় অনলাইন পত্রিকা ইনসাফের অর্ধযুগ অতিক্রম করায় এর সম্পাদক প্রকাশক সংবাদকর্মীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে জানাই যুব জমিয়তের পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

করোনার কারণে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ষষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বড় পরিসরে আয়োজন না করে অনলাইনে সীমিত আকারে আয়োজন করায় ইনসাফ পরিবারকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাই।

দেশে যখন ইসলামী গোষ্ঠীর কোন মুখপত্র ছিলনা, ইনসাফ তখন ইসলামীধারার প্রচার মাধ্যম হয়ে সুস্থ ধারার সাংবাদিকতা সত্যিই প্রশংসনীয়। ইনসাফের প্রতি রইল শুভকামনা।

বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে পাঠকের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছে ইনসাফ

0

ইহতেশামুল হক সাখী | মহাসচিব : বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসমাজ


দেশের ইসলামী ঘরানার প্রথম অনলাইন পত্রিকা ইনসাফ অর্ধযুগ অতিক্রম করছে। এমন আনন্দঘন মুহূর্তে আমি ইনসাফের সম্পাদকসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।

প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে ইনসাফ আস্থার সাথে কাজ করে যাচ্ছে। বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে পাঠকের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছে ইনসাফ।

সপ্তম বর্ষে পদার্পণের মুহূর্তে ইনসাফ-এর উত্তোরত্তর সমৃদ্ধি কামনা করছি।

ইনসাফ-এর অর্ধযুগ পুর্তি উপলক্ষে নেজামে ইসলাম পার্টির শুভেচ্ছা

0

দেশের ইসলামী ঘরানার প্রথম ও জনপ্রিয় অনলাইন পত্রিকা ইনসাফ-এর অর্ধযুগ পুর্তি উপলক্ষে ইনসাফ পরিবারকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে নেজামে ইসলাম পার্টি।

বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির আমীর মাওলানা সরওয়ার কামাল আজিজী ও মহাসচিব মাওলানা মুসা বিন ইজহার প্রদত্ত এক যৌথ শুভেচ্ছা বাণীতে নেতৃদ্বয় বলেন, ইনসাফ বরাবরই বাতিলের বিরুদ্ধে এবং মজলুমের পক্ষে। জাতির দুর্দিনে আশার আলো হয়ে আছে ইনসাফ। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে ইনসাফ বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করে আসছে।

পৃষ্ঠপোষকতার অভাবে ইসলামী মিডিয়াকে নানান প্রতিকূলতার সম্মুখীন হতে হয়। সেই সকল সীমাবদ্ধতা ও প্রতিকূলতা কাটিয়ে এগিয়ে যাবে ইনসাফ।

শুভেচ্ছা বাণীতে নেতৃদ্বয় ইনসাফ-এর উত্তোরত্তর সমৃদ্ধি কামনা করেন।

ইনসাফের অর্ধযুগ পূর্তি ইসলামী সংবাদমাধ্যমগুলোর জন্য মাইলফলক

0

হাফেজ নেছার আহমাদ আন-নাছিরী | প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক: মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসা


দেশের ইসলামী ঘরনার জনপ্রিয় প্রথম অনলাইন পত্রিকা ইনসাফ সফলতার সাথে অর্ধযুগ পূর্ণ করে সপ্তমবর্ষ পদার্পণ করেছে। এই শুভক্ষণে ইনসাফ পরিবারকে শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানাই।

ইসলামের পক্ষে সাহসিকতা ও নিরপেক্ষতাকে সঙ্গী করে ৬টি বছর পাড়ি দেওয়া চাট্টিখানি কথা নয়। ইনসাফের এই অর্ধযুগ পূর্তি বাংলাদেশের ইসলামি ঘরানার অনলাইন সংবাদমাধ্যমের ইতিহাসে নিঃসন্দেহে মাইলফলক হয়ে থাকবে।

একটি সমাজকে সার্বজনীনভাবে এগিয়ে নিতে হলে দরকার কার্যকর একটি মিডিয়া। মিডিয়া ভালো-মন্দের দ্বন্দ্ব মীমাংসা করে ব্যক্তি ও সমাজের আসল পরিচয় তুলে ধরতে পারে। সত্য ও ন্যায়ের পথে তরুণদের অগ্রগামী করতে সঠিক মিডিয়ার কোনো বিকল্প নেই। আমরা মিডিয়ার মাধ্যমে সুস্থ-সংস্কৃতি লালন করতে চাই এবং এও আশারাখি, আগামী প্রজন্ম আদর্শবান প্রজন্ম হিসেবে গড়ে উঠবে। আমি মনে করি ইনসাফ এক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে।

অর্ধযুগে ইসলাম ও গণমানুষের পক্ষে ইনসাফ যে ঐতিহ্য গড়ে তুলেছে, আগামী দিনগুলোতেও তা অব্যাহত রাখবে বলে আমি আশাবাদী। ইনসাফের সর্বাঙ্গীণ উন্নতি সফলতা কামনা করি!

দেশ ও জাতির জন্যে ইনসাফ এক আশীর্বাদের নাম

0

আব্দুল্লাহ সালমান | সম্পাদক ও প্রকাশক : সীমান্তের আহ্বান


বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র হলেও বেশ কিছু বিভাগে পরাধীনতা লক্ষণীয়। এমনই একটি বিভাগ হচ্ছে মিডিয়া। বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের বদলে এখন চাটুকারিতা আর একঘেয়েমি যেন গ্রাস করে বসে আছে এ অঙ্গনকে। যখনই কোনো সংবাদমাধ্যম জনগণের সামনে এসেছে তখন তাকেই বিশ্বাস করে জাতি হয়েছে প্রতারিত। শুধু বাংলাদেশেই যে এমনটা হচ্ছে সেটা বললে অবশ্যই ভুল হবে। যেসব সংবাদ পরিবেশক আস্থা-বিশ্বাস ও নিষ্ঠার সঙ্গে মানুষের সেবা করছে তাদের মধ্যে ইনসাফ অন্যতম বলে মনে করি। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই বেশ দক্ষতা ও নিরপেক্ষতার সাথে কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে বলে জানি এবং দেখছি।

এ ধারাবাহিকতা বজায় রেখে অর্ধযুগ পাড়ি দিয়ে সপ্তম বছরের সিঁড়িতে পা রেখেছে প্রিয় ইনসাফ। ইসলামী ঘরানার প্রথম কোনো পত্রিকা বাংলাদেশে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। সমাজের এ ক্রান্তিকালে দেশ ও জাতির জন্যে ইনসাফ আশীর্বাদ স্বরূপ। দেশের শীর্ষস্থানীয় উলামা-মাশায়েখের পরামর্শের ভিত্তিতে ‘ইনসাফ’ একদিন নিজ লক্ষ্যে পৌঁছাবে ইনশাল্লাহ।

ষষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ইনসাফ পরিবারসহ দেশ-বিদেশে অবস্থানরত শুভাকাঙ্ক্ষীদের জানাই উত্তর-পূর্ব বাংলার জনপ্রিয় সংবাদমাধ্যম ‘সীমান্তের আহ্বান’র পক্ষ থেকে আন্তরিক অভিনন্দন ও অকৃত্রিম শুভেচ্ছা।

ইনসাফ : আঁধার রাতের প্রদীপ

0

আবু তালহা তোফায়েল | নির্বাহী সম্পাদক ও প্রকাশক : সীমান্তের আহ্বান


মিডিয়া এমন এক বস্তু যার দিকে তাকিয়ে আছে গোটা পৃথিবী। মিডিয়া যা বলে, তা মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য। কিন্তু দুঃখের বিষয়, মিডিয়াতে ইসলামী লেবাসধারী বা ইসলামী মাইন্ডের উল্লেখযোগ্য কারো দখল ছিল না। ফলে ইসলাম ও মানবতার কথা বলতো না কোনো গণমাধ্যম। মানুষের মাঝে মানবতার কথা সত্যাসত্যভাবে উপস্থাপন করার কোনো মাধ্যম নেই। চতুর্দিকে রাতের আঁধারের মত অন্ধকার হয়ে আছে। বাতিল ও তাগুদের গণমাধ্যমে বেষ্টন করে আছে।

৭১ এর পর স্বাধীন এই বাংলার মানচিত্রে ইসলামী ঘরানার সব পেপার ও ম্যাগাজিন বন্ধ করে দেয়া হয়। যে ক’টার ডিক্লেয়ারেশন ছিল, সব বাতিল করে দেয়া হয়। এমনকি মাসিক মদিনারও ডিক্লেয়ারেশন বাতিল করে দেয়া হয়। যাইহোক পরবর্তীতে আবারও চালু হলে কোনো পত্রিকা মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারেনি। এই আঁধারে আলো ফোটাতে পারেনি। বিশ্বের ২য় বৃহৎ মুসলিম এই রাষ্ট্রে প্রতিদিন কোটি ইসলাম প্রিয় মানুষের হৃদয়ের আর্তনাদ প্রকাশ করার মত কোনো মাধ্যম ছিল না। হৃদয়ের ব্যথিতা কথাটা পর্যন্ত গণমানুষের কাছে পৌঁছাতে এমন উল্লেখযোগ্য কোনো গণমাধ্যম/মিডিয়া ছিল না। যখন চতুর্দিকে বাতিল ও তাগুদ অপশক্তির মিডিয়াগুলোর দাপটে সারাদেশ অন্ধকারে নিমজ্জিত, ঠিক তখন ইসলাম ও মানবতার কথা বলার জন্য একবুক সাহস আর একঝাঁক তরুণদের নিয়ে ইনসাফ শুরু করলো তার পথচলা। বলতে শুরু করলো সহস্র কোটি তৌহিদী জনতার হৃদয়ের ব্যথিত কথামালা। লক্ষ কোটি পাঠকের মাঝে পৌঁছাতে লাগলো ইসলামের শ্বাশত বাণী।

অন্ধকার রাতের মত এই ভয়ংকর আঁধারে প্রদীপ জ্বালিয়ে দিয়েছে ইনসাফ। আশার আলো জ্বালিয়েছে ইনসাফ।

আমার সবচেয়ে ভালো লাগে, নিঃস্বার্থভাবে দ্বীন-ইসলামকে প্রাধান্য দিয়ে বস্তুনিষ্ঠ ও নির্ভুল সংবাদ পরিবেশনের পাশাপাশি “ইনসাফ শো”। যা বাংলাদেশের সর্বজন শ্রদ্ধেয় উলামা মাশায়েখদের নিয়ে এই শো করা হয়। ইনসাফের মাধ্যমে তারা জাতিকে ইসলামের দিকে আহ্বান করেন। আর ভালো লাগে, প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে দেশের সর্বজন শ্রদ্ধেয় আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী, আল্লামা নূর হুসাইন ক্বাসেমীসহ উল্লেখযোগ্য উলামা মাশায়েখদের নিয়ে আলোচনা সভার আয়োজন; মনে হয়, এটা ইসলামী এক মারকাজ! স্কলারগণ একের পর এক ইসলামী লেকচার দিয়ে যাচ্ছেন। যা সত্যি ভালো লাগে।

আর আজ আমার প্রিয় সংবাদমাধ্যম ইনসাফ সাফল্যের সাথে অর্ধযুগ পেরিয়ে ৭ম বছরে পা বাড়িয়েছে। হৃদয়ের মণিকোঠা থেকে দোয়া করি, এগিয়ে যাক প্রিয় সংবাদমাধ্যম। যুগ যুগ ধরে ইসলাম ও মানবতার কথা বলে দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাক।

মানসম্পন্ন সাংবাদিকতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ইনসাফ

0

শেখ আশরাফুল ইসলাম | শিক্ষার্থী: ইনসাফ সাংবাদিকতা কোর্স


ইনসাফের অর্ধযুগ পার করে ৭ম বর্ষে পদার্পণ উপলক্ষে সম্পাদক, সাংবাদিক ও সংশ্লিষ্ট সকলকে মোবারকবাদ।

ন্যায় প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে দীর্ঘ ৬ বছর অবিচলতা ও নির্ভরতার ওপর অটল থেকে এই গণমাধ্যম দেশ ও জাতির জন্য ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে চলেছে। আস্থা কুড়িয়েছে সর্বসাধারণের। সংবাদ প্রচারে দেশ ও জাতির কাছে সূক্ষ্মভাবে দায়বদ্ধতার স্বাক্ষর রেখেছে ইনসাফ। সংবাদে স্বচ্ছতা বজায় রেখে ইনসাফিয়াত কায়েমে জোর ভূমিকা পালন করে চলেছে এই সংবাদমাধ্যমটি। হলুদ সাংবাদিকতার বিপরীতে গুণগত মানসম্পন্ন সাংবাদিকতারও দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ইনসাফ।

একজন পাঠক হিসেবে আমি সর্বাবস্থায় ইনসাফের মঙ্গল কামনা করি।

দেশ ও জাতির জন্যে ইনসাফ এক আশীর্বাদের নাম

0

আব্দুল্লাহ সালমান | সম্পাদক: সীমান্তের আহ্বান গোয়াইনঘাট, সিলেট, বাংলাদেশ


বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র হলেও বেশ কিছু বিভাগে পরাধীনতা লক্ষণীয়। এমনই একটি বিভাগ হচ্ছে মিডিয়া। বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের বদলে এখন চাটুকারিতা আর একঘেয়েমি যেন গ্রাস করে বসে আছে এ অঙ্গনকে। যখনই কোনো সংবাদমাধ্যম জনগণের সামনে এসেছে তখন তাকেই বিশ্বাস করে জাতি হয়েছে প্রতারিত। শুধু বাংলাদেশেই যে এমনটা হচ্ছে সেটা বললে অবশ্যই ভুল হবে। যেসব সংবাদ পরিবেশক আস্থা-বিশ্বাস ও নিষ্ঠার সঙ্গে মানুষের সেবা করছে তাদের মধ্যে ইনসাফ অন্যতম বলে মনে করি। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই বেশ দক্ষতা ও নিরপেক্ষতার সাথে কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে বলে জানি এবং দেখছি।

এ ধারাবাহিকতা বজায় রেখে অর্ধযুগ পাড়ি দিয়ে সপ্তম বছরের সিঁড়িতে পা রেখেছে প্রিয় ইনসাফ। ইসলামী ঘরানার প্রথম কোনো পত্রিকা বাংলাদেশে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। সমাজের এ ক্রান্তিকালে দেশ ও জাতির জন্যে ইনসাফ আশীর্বাদ স্বরূপ। দেশের শীর্ষস্থানীয় উলামা-মাশায়েখের পরামর্শের ভিত্তিতে ‘ইনসাফ’ একদিন নিজ লক্ষ্যে পৌঁছাবে ইনশাল্লাহ।

ষষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ইনসাফ পরিবারসহ দেশ-বিদেশে অবস্থানরত শুভাকাঙ্ক্ষীদের জানাই উত্তর-পূর্ব বাংলার জনপ্রিয় সংবাদমাধ্যম ‘সীমান্তের আহ্বান’র পক্ষ থেকে আন্তরিক অভিনন্দন ও অকৃত্রিম শুভেচ্ছা।

হলুদ মিডিয়া আজ ইনসাফের কাছে ধরাশায়ী

0

মোর্তজা হাসান ইবনে হেদায়েতুল্লাহ | শিক্ষার্থী: জামিয়া মাদানিয়া বারিধারা


বাংলাদেশের ইসলামী ঘরানার সর্বপ্রথম ও জনপ্রিয় অনলাইন পত্রিকা ইনসাফ, ষষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে জানাচ্ছি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

চারিদিকে যখন বনি আদমের হাহাকার। অন্যায়, অত্যাচার, অবিচার, জুলুম, নির্যাতন ও চাঁদাবাজির জয়জয়কার। হলুদ মিডিয়াগুলো ইসলামকে ধ্বংস করার জন্য বিভিন্ন কু চক্রে মেতে উঠেছে। হাজারো মিথ্যা সংবাদকে সত্যের রূপ দিয়ে প্রকাশ করছে। ইসলাম বিদ্বেষীরা দেশের মিডিয়া শক্তিগুলোকে চরমভাবে দখল করছে।

ঠিক এই ভয়ানক পরিস্থিতিতেই অর্ধ যুগ পূর্বে সৃষ্টি হয়েছে এই ইসলামিক অনলাইন মিডিয়া ইনসাফের। ইনসাফের সম্মানিত শ্রদ্ধেয় সম্পাদক মাহফুজ খন্দকার ভাই সত্যকে উন্মোচন করতে মিথ্যাকে পরাভূত করতে হাতে নেয় এক মহা মিশন। অর্ধযুগে বহু বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে ক্ষনে ক্ষনে সত্যকে উন্মচিত করে আজ তিনি ইনসাফকে নিয়ে গেছেন অনন্য উচ্চতায়। বনেছেন তারুণ্যের আইডল।

কোনোরকম পক্ষপাতিত্ব না করে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রচারের মাধ্যমে ইনসাফ বুঝিয়ে দিয়েছে তার ‘ইনসাফ’ নামের স্বার্থকতা। হলুদ মিডিয়া এবং মুখোশধারী জ্ঞানপাপীরা আজ ইনসাফের কাছে ধরাশায়ী হয়ে মহাবিপাকে পড়ছে। আর এটাই হচ্ছে ইনসাফের সবচেয়ে বড় সফলতা।

অবশেষে আমি বলবো, এভাবেই ধীরে ধীরে ইনসাফ আরো জনপ্রিয় হয়ে উঠবে। সদা সত্যের পথে অবিচল থাকবে। সমাজে ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করতে পূর্ণ সক্ষম হবে।

আমি ইনসাফের একজন ক্ষুদ্র পাঠক হয়ে আশাকরি একদিন বাংলার বুকে ইনসাফই সবচেয়ে আলোচিত ও সবচেয়ে বড় অনলাইন মিডিয়া রূপে প্রকাশিত হবে।

ইনসাফ সম্পাদক মাহফুজ খন্দকার ভাই ও ইনসাফের সকল রিপোর্টার, সহযোগীগণ ও সকল পাঠকবৃন্দকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা রইলো।