Home Blog Page 4548

উল্টোস্রোতের মুখে ইনসাফের অগ্রযাত্রা

0

আব্দুল্লাহ আল মুনীর


ইনসাফ টোয়েন্টিফোর ডটকম দিয়ে এদেশে ইসলামী অঙ্গনের মিডিয়া যাত্রা শুরু বলা যায়। ঠিক যে সময়টাতে মিডিয়ায় পদচারণ খুব বেশি প্রয়োজন ছিলো, ঠিক তখনই আমরা এই প্লাটফর্মকে আমাদের পাশে পেয়েছি। আমাদের সমাজে কোন কিছুর সঠিক মুল্যায়ন ঠিক সময়ে আমরা করতে পারি না। যখন অমুল্যায়নের জন্য তা হারিয়ে যায়, তখন আফসোসে কপাল পুড়ি।

শত বাধা শত প্রতিবন্ধকতা সঙ্গে করে ইনসাফ ষষ্ঠ বর্ষে পদার্পণ করেছে। আমার মনে হয় এখনও আমাদের গভীরভাবে ইনসাফকে বুকে টেনে নেয়া উচিত, তাদের এই সফলতার পেছনের না জানা প্রতিবন্ধকতার গল্পগুলোর সচেতন পাঠক হওয়া উচিত।

ইনসাফের সাথে আমার বহু স্মৃতি জড়িয়ে আছে। ইনসাফের অন্য সব সেচ্ছাসেবী কর্মীদের মত আমারও সুযোগ হয়েছিলো বেশ কিছুদিন কাজ করার। ইনসাফ সম্পাদকের সাথে কাজ করতে গিয়ে দেখেছি, এই প্লাটফর্মটিকে উল্টোস্রোতের ঢেউ থেকে বাঁচাতে কত কর্মী গভীর এক ভালোবাসা দিয়ে বুকে জড়িয়ে রেখেছে। তাদের চেতনা, তাদের কর্মতৎপরতা ও ভালোবাসা থেকে জীবনের বড় একটি অধ্যায়ের পাঠ শিখেছি।

ইনসাফ সময়ের সাথে সাথে আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছে। কোন এক সময় আমরা ইনসাফকে এ দেশের সর্বোচ্চ পর্যায়ের মিডিয়ার আসনে দেখতে পাবো, সে আশা বুকে বেঁধে শেষ করছি।

ইনসাফ বাতিলের বিরুদ্ধে ও ন্যায়ের পক্ষে বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর

0

মুফতী মোহাম্মদ শরিফুল্লাহ 


বাংলাদেশের ইসলামী ঘরানার সর্বপ্রথম ও জনপ্রিয় অনলাইন পত্রিকা ইনসাফের ষষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে জানাচ্ছি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

ইসলামের পক্ষে মিডিয়ার জন্য যখন হাহাকার চলছে ঠিক তখন তৌহিদি জনতার মঝে আশার সঞ্চার করেছে ইনসাফ।

বাতিলের বিরুদ্ধে ও ন্যায়ের পক্ষে বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর ইনসাফ অর্ধযুগ পার করেছে। আগামী দিনেও ইনসাফ এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করছি।

ইনসাফ সম্পাদক জনাব সাইয়েদ মাহফুজ খন্দকারসহ প্রতিষ্ঠানটির সাথে জড়িত সবাইকে আন্তরিক মোবারকবাদ জানাই।

ইসলামি নিউজগুলোই পাঠককে ইনসাফের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়

0

হাফেজ মিজানুর রহমান | শিক্ষার্থী, জামিআ ইসলামিয়া মদিনাতুল উলুম, লক্ষ্মীপুর


ইনসাফের নিউজ আমি সবসময় পড়ি। ইনসাফের নিউজগুলোতে অন্যরকম একটা বিশেষত্ব রয়েছে। ইনসাফের ইসলামি নিউজগুলো ই আমাকে ইনসাফের সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে।

ইনসাফের সংবাদ গুলোর মাঝে সবসময় ন্যায়নিষ্ঠতা ও স্বচ্ছতা খুঁজে পাই। কোনোরকম পক্ষপাতিত্ব না করে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রচারের মাধ্যমে ইনসাফ বুঝিয়ে দিয়েছে তার ‘ইনসাফ’ নামের স্বার্থকতা।

আশাকরি ইনসাফ তাদের এ ধারা অব্যাহত রাখবে। বাতিলের মুকাবিলায় সবসময় ইসলাম ও গণমানুষের আস্থার প্রতীক হয়ে থাকবে।
ষষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ইনসাফ পরিবারকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

ইনসাফ এগিয়ে যাবে উম্মাহর স্বার্থে

0

শাহাদাত তালুকদার | অনলাইন এক্টিভিস্ট


ছোট থেকেই স্বপ্ন দেখতাম, ইসলামি ঘরানার শক্তিশালী একটা পত্রিকার। সে জন্য পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন মাসিক এবং পাক্ষিক পত্রিকায় কদিন লেখালেখি করেছিলামও, কিন্তু আমার মনমানসিকতার সাথে গতানুগতিক পত্রিকার মাইন্ড মিলে না তাইবারবার পিছিয়ে যেতাম।

ফেসবুকের কল্যাণে ইনসাফের সম্পাদক সাহেবের সাথে এই নিয়ে অনেক কথা হয়, নাম নির্ধারণ থেকে শুরু করে প্রায় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সাথে কথা হতো অনেক।

উনার সাথে আলোচনা করে মনে হল যে,এই অনলাইন নিউজপোর্টলই এক সময় উম্মাহর কাজে আসবে। কারণ সম্পাদক সাহেবের পরিবার এবং তাঁর নিজের নিয়ত একদম স্বচ্ছ ছিল। যা আমাকে অনেক স্বস্তি দিয়েছে।

সেই অর্ধযুগ আগের স্বপ্নগুলাে বাস্তবতায় ইনসাফের প্রতিটি নিউজে যেন এখনো খুজে পাই। আমার শ্রদ্ধেয় মুরব্বি এবং ভাইদের অক্লান্ত পরিশ্রমে আজ ইনসাফের অর্ধযুগ পেরিয়ে চলেছে।

অনেক অনেক শুভ কামনা ও দোয়া রইল! ইনসাফ তুমি এগিয়ে যাও উম্মাহর স্বার্থে। ইনশাআল্লাহ তার ন্যায্য উপহার আল্লাহই দিবেন।

আস্থার পুরোটা জায়গাজুড়ে ইনসাফ

0

মোঃ সাজিদুল হক হুজাইফা | শিক্ষার্থী, শাইখ যাকারিয়া ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার কুড়িল বিশ্বরোড, ঢাকা


ইনসাফ টোয়েন্টিফোর ডটকম! যেই নামটি শুনলেই অন্তরে প্রশান্তির ঝর বয়ে যায়।

ইনসাফ আমাদের দেশের গর্ব! এই সমাজের মানুষের চোখ খুলে মিডিয়া অঙ্গনে ইনসাফ দেখিয়েছে সঠিক পথ, অর্জন করে নিয়েছে আস্থার জায়গাটুকু।

আমাদের দেশে রয়েছে অগণিত গণমাধ্যম। কিন্তু সেগুলো আমাদেরকে সেটুকু আস্থা কি দিতে পারে যেটুকু ইনসাফ আমাদের কে দিয়েছে? ইনসাফ আমাদেরকে কে শিখেয়েছে অন্যায়-অত্যাচার এর বিরুদ্ধে কীভাবে দাঁড়াতে হয়!
দেশের ইসলামি অঙ্গনের যোদ্ধা ও যুদ্ধক্ষেত্র হিসাবে ইনসাফকে স্বাভাবিক ভাবে শুরু থেকেই চিনি আলহামদুলিল্লাহ। তবে তাঁদের ভেতরের ত্যাগ-তিতিক্ষা, বিপদসঙ্কুল পথযাত্রা ও বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত সময়ে সময়ে জেনেছি সহপাঠী জিন্নুরাইন ভাই থেকে। চিনতে শিখেছি বিভিন্ন মিডিয়ার ধূর্তামিগুলো।

ইনসাফের প্রতি কৃতজ্ঞতা আদায় করে শেষ করা যাবে না। তাঁরা নিজেদের অর্থায়ণে নিজেদের শ্রম ও পরিশ্রমেই আজ এতোটা পথ এগিয়ে এসেছে। ইসলামি অনুশাসন মেনে তাঁরা এই অঙ্গনের সূচনা করেছে। যে সময়টা ইসলামি ঘরানার মানুষদের জন্য অনেক সংকীর্ণ ছিলো, জুলুমের আস্তাকুড়ে নিপতিত ছিলো, সেই হেফাজতে আন্দোলনের পরেই তাঁরা অত্যন্ত সাহসিকতার সাথে এ পথের উদ্বোধন করেছে।

মিডিয়া একটা যুদ্ধক্ষেত্র। এখানে তথ্যসন্ত্রাস রয়েছে। এর মোকাবেলায় আমাদের ঢালস্বরূপ কিছুই ছিলো না। আজ ইনসাফের দেখানো পথে অনেক শক্ত অবস্থান হয়েছে আমাদের ইসলামি ঘরানার মানুষদের। আজ চাইলেই যে কেউ আমাদের নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে পারে না। সন্ত্রাসী- জঙ্গি ট্যাগ লাগানোর আগে হাজারভার ভেবে নেয়। এ প্রাপ্তির খাতটা ইনসাফের। এর প্রতিদান ইনশাআল্লাহ আল্লাহ তা’আলা অনেক বাড়িয়ে দিবেন।

জালিম ও জুলুমের আওয়াজকে এবং মজলুমের অবস্থা ও পরিস্থিতিকে ইনসাফ সর্বদা স্পষ্টভাবে প্রকাশ করে। এক্ষেত্রে ইনসাফকে আমি কখনই কারচুপি বা লুকোচুরির আশ্রয় নিতে দেখিনি। এজন্যই বলি, সর্বদা ইনসাফের সাথে আছি, থাকবো।

অন্তরের অন্তস্তল থেকে অভিনন্দন জানাই ইনসাফকে। শত বাধা-বিপত্তি ও প্রতিকূলতা সত্ত্বেও ইসলামি ঘরানার হয়ে আসা একমাত্র এই মিডিয়া অর্ধযুগ অতিক্রম করে ৭ম বর্ষে পদার্পণ করেছে।

একইসাথে ধন্যবাদ জানাই পত্রিকার সম্পাদক শ্রদ্ধেয় সাইয়েদ মাহফুজ খন্দকার সাহেব, মারজান চৌধুরী ভাই, আলাউদ্দিন বিন সিদ্দিক ভাই, জিন্নুরাইন আব্বাছি ভাই সহ ইনসাফের সকল কর্মী ও পাঠকদেরকে।

আমি আশাবাদী, দেশে এরকম আরো ইসলামিক পত্রিকার জন্ম হবে, যারা ইনসাফের মত বাতিলের বিরুদ্ধে লড়াই করে যাবে। এ জন্য আমাদের সকলকে ইনসাফের পাশে থেকে সাপোর্ট করে যেতে হবে।

আমি মনে করি ইনসাফের অর্ধযুগ অতিক্রম ও ৭ বর্ষে পদার্পন একটা সূচনাবিন্দু মাত্র। এর পরিধি অনেক বিস্তৃত হবে।

ইনশাআল্লাহ, অদূর ভবিষ্যতে ইনসাফ আমাদেরকে আরো বড় বড় কাজ উপহার দিবে!

ইনসাফের অর্ধযুগ পূর্তিতে ডক্টর আ ফ ম খালিদের শুভেচ্ছা বার্তা

0

ডক্টর আ ফ ম খালিদ | শিক্ষাবিদ ও গবেষক


দেশের ইসলামী ঘরানার প্রথম অনলাইন পত্রিকা ইনসাফ এর ষষ্ঠ প্রতিষ্ঠা বর্ষপূর্তিতে আমি অভিনন্দন জানাচ্ছি। সম্পাদক জনাব মাহফুজ খন্দকারের গতিশীল নেতৃত্বে এই অনলাইন পত্রিকাটি ব্যাপক পাঠকপ্রিয়তা পেয়েছে।

নিউজ পরিবেশনের পাশাপাশি বিদগ্ধ ব্যক্তিদের সাক্ষাৎকার ও বিষয়ভিত্তক টকশোর আয়োজন ইনসাফ এর স্বতন্ত্রতা। এই রকম প্রাণবন্ত দু’একটা অনুষ্ঠানে শরিক থাকার সৌভাগ্য হয়েছে আমার।

আমি ইনসাফের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করি আল্লাহ তায়ালার দরবারে।

ইনসাফ আলেমদের মাঝে মিডিয়ার গুরুত্ব উপলব্ধি করাতে পেরেছে

0

মাওলানা হাফেজ এনামুল হক | শিক্ষার্থী, জামেয়া ইসলামিয়া পটিয়া


ইনসাফ। অর্থ ন্যায় বিচার। আরবি শব্দ। বিপরীত শব্দ জুলুম। শব্দটি এখন একটি প্রতিষ্ঠানের নাম।ইসলামি ঘরানার দেশের প্রথম ইসলামিক অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমি সে ইনসাফের নিয়মিত পাঠক।

পুরো বিশ্ব ইহুদিদের নিয়ন্ত্রণে। তা কেবল মিডিয়ার সাহায্যেই। সত্যকে মিথ্যা, মিথ্যাকে সত্য বানাতে পারে মিডিয়া। ইসলাম এবং মুসলমানের নিয়ন্ত্রণে তা নেই।

মিডিয়া বাংলাদেশে বিশেষ করে আলেম সমাজের হাত ছাড়া। প্রচার বিমুখ আলেম সমাজ মিডিয়ামুখি না হলেও মিডিয়ার গুরুত্ব তাঁরা কিছুটা দেরিতে হলেও উপলব্ধি করতে পারেন। মিডিয়ার জগতে অনুপস্থিতি তাঁদের একটা বিশাল ঘাটতি। এটা আরও স্পষ্ট হয়ে উঠে ৫ই মের পরে। কিছু তরুণ এই ঘাটতি পূরণের লক্ষ্যে উদ্যোগী হয়ে এগিয়ে আসে।

মুক্তিযুদ্ধের চারটি চেতনা কিংবা ভিত্তির একটি ইনসাফ-ন্যায় বিচার। এ চেতনাকে লালন করে এ নামেই তরুণ ভাইয়েরা একটি অনলাইন ভিত্তিক নিউজ পোর্টালের সূচনা করে। ২০১৪ এর ৫ ও ৬ই মে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে ইনসাফ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ধীরে ধীরে, কদম কদম, হাঁটি হাঁটি পা পা করে ছয় বছর পূর্ণ করে। পদার্পণ করে সপ্তম বর্ষে।

ইনসাফ এর সফলতা দেখার মত। বাঁধা-প্রতিবন্ধকতা দূর করে ইনসাফ এগিয়ে যাক ইনসাফের সাথে। সত্য প্রকাশে সদা নির্ভীক হোক। হোক বাতিলের বিরুদ্ধে বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর।

সুচিন্তিত শব্দ প্রয়োগে ইনসাফ অনন্য

0

ওয়াসিফ আরাফ | দাওরায়ে হাদীস : ফরিদাবাদ মাদরাসা,ঢাকা


আলহামদুলিল্লাহ! ইনসাফ তার অর্ধযুগ পূর্ণ করে সপ্তমবর্ষে পদার্পণ করেছে জেনে অত্যন্ত আনন্দিত হয়েছি।

বর্তমানে সমগ্র বিশ্বে সত্য ও মিথ্যার মাঝে যে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধ চলছে, মিডিয়া সে যুদ্ধের অন্যতম প্রধান ক্ষেত্র। তাই সত্যের পক্ষে আমাদের স্পষ্টভাষী কিছু ‘সেনাব্যারাক’ প্রয়োজন ছিলো। ইনসাফ সেই প্রয়োজন দক্ষতার সাথে পূরণ করছে। বারাকাল্লাহু ফীহ।

একজন পাঠক হিসেবে আমার সবচেয়ে ভালোলাগার ব্যাপার হলো, খবর প্রকাশের ক্ষেত্রে ইনসােফের শব্দপ্রয়োগ। কারণ, সুচিন্তিত শব্দের ব্যাবহার মানুষের মন ও মননে অবচেতনভাবেই গভীর প্রভাব ফেলে। আমি সংশ্লিষ্ট সকলকে ‘জাযাকুমুল্লাহ’ জ্ঞাপন করছি।

পরিশেষে বলবো, ‘পাঁচ’ই মে’ মুসলমান বাংলাদেশীদের কাছে একটি নতুন চেতনার দিক উন্মোচনের দিন। ইনসাফ সেই চেতনার সঠিক প্রতিনিধিত্ব করবে, এই আশা রাখি। আমি ইনসাফ এর উত্তোরত্তর সমৃদ্ধি কামনা করছি।

তাগুতের ঝংকার ‘ইনসাফ’কে ন্যয়-ইনসাফের পথ থেকে সামান্য সরিয়ে দিতে পারেনি

0

আব্দুল ফাত্তাহ জোবায়ের | শিক্ষার্থী : দারুল উলুম দেওবন্দ, ভারত


শতাব্দীর বিবর্তণে কালো মিডিয়ার নির্যাতণের মুখে নিষ্পেষিত যখন মুসলিমবিশ্ব, তাদের বিমাতাসুলভ ও কপট আচরণের শিকার যখন পুরো মুসলিম উম্মাহ। ক্লান্ত-শ্রান্ত ও পরিঃশ্রান্ত হয়ে যখন পুরো বাংলার মুসলিমজনতা অপেক্ষার প্রহর গুনছে ইনসাফের পতাকাবাহী লড়াকু সৈনিকের। ঠিক সেই সময় বাংলার জমিনে ইনসাফের স্লোগান নিয়ে বীরদর্পণে আত্মপ্রকাশ করলো ইনসাফ।

ধুধু মরিচিকাময় বিরান দ্বীনি পত্রিকার ময়দানে, বিরাট চ্যালেঞ্জকে সামনে নিয়ে, বহু চড়াই-উৎরাই ও উত্থান -পতনের মধ্য দিয়ে শুরু হয়ে ছিল তাদের পথচলা। আল্লাহর অশেষ কৃপা ও উলামায়ে কেরামের সঠিক সিদ্ধান্ত ও সান্নিধ্যে ইনসাফ পরিবার আজ অতিবাহিত করছে অর্ধযুগীয় কঠিন পথচলা। শুভকামনা পুরো ইনসাফ টীম ও সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি।

বহু কষ্ট-ক্লেশ সহ্য করে, বহু ঝড়ো হাওয়ার বিপরিতে যেয়ে, বহু বাতিল প্রোপাগান্ডাকে ধুলিস্যাৎ করে এই অল্প সময়ে তারা ইনসাফের বানী সারা বাংলার বুকে ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হয়েছে। একইসাথে দিন দিন সত্যনিষ্ঠ সঠিক সংবাদ প্রচারের মাধ্যমে তারা লক্ষাধিক মানুষের অন্তরে জায়গা করে নিয়েছে। কোনো তাগুতের ঝংকার বা লোভনীয় কোন প্রলোভনের হাতছানি পারেনি তাদের ন্যয়-ইনসাফের পিচ্ছিল পথ থেকে সামান্য পরিমাণ দূরে সরিয়ে রাখতে।

সর্বদা আমরা লক্ষ্য করে এসেছি জাতীয় বা আন্তর্জাতিক সংবাদ প্রচারের ক্ষেত্রে ইনসাফ আপোষহীনভাবে সত্য-ন্যয়ের সন্ধানে এগিয়ে গিয়েছে। কখনোই পিছপা হননি তারা রাহু গ্রাস বা ভয়ংকর দাবানলের আতঙ্কে।

রব্বে কারীমের কাছে আমাদের এটাই আশা যে,ইনসাফ পরিবার যেন সবসময় সত্য-ন্যয়ের মানদণ্ড ঠিক রেখে সবাইকে ভালোবেসে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে গন্তব্যের বাকী পথটুকু যেন মসৃণ ভাবে চলতে পারে।
‘‘সত্য ও সঠিক সংবাদ প্রচারে ‘ইনসাফ’ হলো ইসলামী অঙ্গনের গর্ব।”

ইনসাফ শুধু নামে নয়, কাজেও দেখিয়েছে তার স্বার্থকতা

0

সালেহ আহমদ | সোদি আরব


বর্তমান সময়ের সাড়া জাগানো ও পাঠকসমাদৃত একটি নাম ইনসাফ। মিডিয়াটি চলতে চলতে আজ সফলতায় দরজায়। এর জন্য দিতে হয়েছে দ্বায়িত্বশীলদের অনেক ঘামে ভেজা অক্লান্ত পরিশ্রম মিডিয়ার আগ্রাসন ও অপসংস্কৃতির সয়লাবে সত্য ও সুন্দরের অভিযাত্রা যখন বারবার ব্যাহত হচ্ছে এমতাবস্থায় হকের বলিষ্ঠ মুখপত্রের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে এ অনলাইন নিউজ পোর্টাল। রবের প্রতি প্রার্থনা করি সামনে আরো বহুদুর এগিয়ে যাবে পত্রিকাটি সত্যনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন, সময়োপযোগী তথ্য সমৃদ্ধ প্রবন্ধ -নিবন্ধ প্রকাশ এবং আদর্শিক নেতা, শীর্ষ ওলামায়েকেরাম ও বিদগ্ধ লেখক, সাংবাদিক, রাজনীতিবিদদের অংশগ্রহনে সমসাময়িক বিভিন্ন ইস্যুতে সেমিনার, ‘ইনসাফ শো’ আয়োজন করে এ অনলাইন সংবাদমাধ্যমটি ইতিমধ্যে বিজ্ঞ মহলে সমাদৃত হয়েছে। অর্জন করেছে বহুল পাঠকপ্রিয়তা। সেই সাথে মিডিয়ার আগ্রাসন মোকাবিলায় নবপ্রজন্মের আদর্শিকধারার তরুণদের সাংবাদিকতা অঙ্গনে প্রশিক্ষিত করে সাহসী কলমসৈনিক হিসেবে গড়ে তোলার ক্ষেত্রেও ইনসাফের উদ্যোগ ভূয়সী প্রশংসার দাবী রাখে। এ ধারা উত্তরোত্তর বিকশিত হলে অনতিবিলম্বে তথ্যসন্ত্রাসীদের সকল চক্রান্ত নস্যাৎ হয়ে যাবে এবং সুস্থ সংস্কৃতির উজ্জীবন ঘটবে ইনশাআল্লাহ।

“ইনসাফ টোয়েন্টিফোর ডটকম” অর্ধযুগ পূর্তির এ শুভ সন্ধিক্ষণে পরিচালনা পরিষদের সকলের প্রতি জানাই হৃদয় নিংড়ানো শুভেচ্ছা ও আন্তরিক অভিনন্দন। ইনসাফপূর্ণ সমাজ বিনির্মাণের প্রত্যয়ে সত্য ও সুন্দরের অভিযাত্রায় “ইনসাফ টোয়েন্টিফোর ডটকম” এগিয়ে যাক সমৃদ্ধির পানে।