Home Blog Page 1678

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন ইরফান সেলিম

0

নৌবাহিনীর কর্মকর্তাকে মারধরের অভিযোগে রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় দায়ের হওয়া হত্যাচেষ্টা মামলায় সংসদ সদস্য হাজী সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিমকে জামিন দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আসাদুজ্জামান নূরের আদালতে তিনি আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করলে আদালত তা মঞ্জুর করেন।

সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী খন্দকার শাহরিয়ার আলম বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

বুধবার (৮ ফেব্রুয়ারি) এ মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানির দিন ধার্য ছিল। এদিন ইরফান সেলিম আদালতে উপস্থিত না হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে সময়ের আবেদন করেন। আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন এবং ইরফানের সময়ের আবেদন নামঞ্জুর করে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। একইসঙ্গে মামলার সাক্ষগ্রহণের জন্য আগামী ৬ মার্চ দিন ধার্য করেন।

পাঠ্যপুস্তক নিয়ে অস্বস্তি-আপত্তি থাকলে সংশোধন করা হবে: শিক্ষামন্ত্রী

0

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, নতুন শিক্ষাক্রমে, পাঠ্যপুস্তকে কোন বিষয় বা ছবি নিয়ে কারও আপত্তি বা অস্বস্তি থাকলে তা যদি যৌক্তিক হয় তবে প্রয়োজনে তা সংশোধন, পরিমার্জন বা পরিশীলন করা হবে।

বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ১০ম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, একই সঙ্গে কিছু স্বার্থান্বেষী মহলের অসত্য অপপ্রচার বা গুজবে কান না দিয়ে কোন বইতে কি আছে বা নেই তার সত্যতা যাচাই করুন।

সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের প্রতিনিধি হিসেবে সভাপতিত্ব করেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

পিরোজপুরে তিন দিনব্যাপী ইজতেমা শুরু

0

ভারতীয় জামাতের আমবয়ানের মধ্য দিয়ে পিরোজপুরে শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী জেলা ইজতেমা।

বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব অষ্টম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতুর কুমিরমারা প্রান্তে এ ইজতেমার কার্যক্রম শুরু হয়।

পিরোজপুর জেলা ইজতেমা আয়োজক কমিটির সহযোগিতায় জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে মুসল্লিরা সকাল থেকেই ইজতেমা ময়দানে অবস্থান নিচ্ছেন। এছাড়া ইজতেমা সফল করতে ভারত, মিয়ানমার, ইন্দোনেশিয়া ও শ্রীলঙ্কা থেকে চারটি জামাত অংশ নিয়েছে। সকালে আমবয়ান করছে ভারতীয় একটি জামাত। আগামী শনিবার বেলা ১১টায় আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হবে তিন দিনব্যাপী ইজতেমা। শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে কঠোর অবস্থানে রয়েছে প্রশাসন।

বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক

0

তুরস্ক-সিরিয়ায় ভয়াবহ ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ১৫ হাজার ছাড়িয়েছে। বিপুলসংখ্যক মানুষের প্রাণহানি ঘটনায় একদিনের শোক ঘোষণা করেছে বাংলাদেশে।

আজ বৃহস্পতিবার (ফেব্রুয়ারি) সারা দেশে এই শোক পালিত হচ্ছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের সকল সরকারি, আধা-সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সকল সরকারি ও বেসরকারি ভবন এবং বিদেশে বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে। নিহতদের আত্মার শান্তির জন্য দেশের সকল ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করা হবে।

মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থার (ইউএসজিএস) তথ্য অনুযায়ী, স্থানীয় সময় সোমবার ভোর ৪টা ১৭ মিনিটে তুরস্ক-সিরিয়া সীমান্ত লাগোয়া গাজিয়ানতেপ শহরের কাছে ভূপৃষ্ঠের ১৭.৯ কিলোমিটার নিচে ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে।

সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, এ ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ১৫ হাজার ৩৮৩ ছাড়িয়েছে। তুরস্কে ধসে পড়া বিভিন্ন ভবনের ধ্বংসস্তুপ থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ১২ হাজার ৩৯১ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছেন কর্মীরা, আর সিরিয়ায় উদ্ধার করা মরদেহের সংখ্যা তিন হাজার ছুঁই ছুঁই।

আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

0

দুই দিন বিরতি দিয়ে আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষ উঠে এসেছে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা। আজ বৃহস্পতিবার বায়ুদূষণে প্রথম স্থানে আছে শহরটি। এর আগে গত সোমবার শীর্ষ অবস্থানে থাকলেও পরে দু’দিন কিছুটা উন্নতির চিত্র দেখা গিয়েছিল।

আজ বৃহস্পতিবার (৯ ফেবব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে আটটায় ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই-বায়ুর মান সূচক) স্কোর ২২৫। বায়ুর মান বিচারে এ পরিস্থিতি অস্বাস্থ্যকর।

তালিকায় ঢাকার পরই আছে পাকিস্তানের শহর লাহোর (১৯৫)। তালিকায় তৃতীয় স্থানে ভারতের মুম্বাই (১৮০)। একই স্কোর নিয়ে চতুর্থ স্থানে আছে ভারতেরই আরেক শহর দিল্লি। পোল্যান্ডের শহর ক্রাকোও আছে পঞ্চম স্থানে, স্কোর ১৭৬। এরপরই আছে মঙ্গোলিয়ার উলান বাটোর (১৬৪) ও পোল্যান্ডের রোকলো (১৬০)।

একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়। আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়।

একইভাবে একিউআই স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। আর ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়। বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। এটা সব বয়সী মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।

গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানীতে পুলিশের অভিযানে আটক ৬৬

0

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে ৬৬ জনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) এর বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ।

গ্রেফতারের সময় তাদের কাছে থেকে ১২০ গ্রাম ৭৫ পুরিয়া হেরোইন, ৩৭ বোতল ফেন্সিডিল, ৬৬২০ পিস ইয়াবা, ১০ লি. দেশি মদ, ১১ বোতল ইসকুপ, ২০ টি নেশাজাতীয় ইনজেকশন ও ৩৪ কেজি ২২০ গ্রাম গাঁজা জব্দ করা হয়।

বুধবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সকাল ছয়টা থেকে বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকাল ছয়টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়। গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ৪৮টি মামলা হয়েছে।

সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়া মোবাইল ফোন ট্যাপিং অনৈতিক : জিএম কাদের

0

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও সংসদে বিরোধীদলীয় উপনেতা জিএম কাদের নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের লক্ষ্য করে মোবাইল ফোন ট্যাপিংয়ের জন্য সরকারের সমালোচনা করেছেন।

তিনি বলেন, অভিযোগ ছাড়া নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের লক্ষ্য করে মোবাইল ফোন ট্যাপ করা অনৈতিক এবং বেআইনি। এটা দেশের সংবিধানের লঙ্ঘন।

গতকাল বুধবার (৮ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে জিএম কদের এসব কথা বলেন।

দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের উদ্ধৃতি দিয়ে জিএম কাদের বলেন, দেশে একটি গোয়েন্দা প্রযুক্তি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে বলে বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা গেছে। আমরা বিভিন্ন উৎস থেকে জেনেছি যে সাংবাদিক, মানবাধিকার কর্মী, রাজনীতিবিদ, আইনজীবীদের স্মার্টফোন ট্যাপ করা হচ্ছে। আর এক্ষেত্রে ইসরাইলী কোম্পানি এনএসও গ্রুপের তৈরি স্পাইওয়্যার পেগাসাস ব্যবহার করা হচ্ছে।

জাতীয় পার্টির এই নেতা বলেন, এগুলো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড এবং রাষ্ট্রবিরোধী কার্যকলাপে জড়িতদের জন্য ব্যবহার করা হয়। এক্ষেত্রে আমাদের কথা হলো—রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের বিশেষ করে যারা সরকারবিরোধী রাজনীতিতে জড়িত তাদের মেসেঞ্জার এবং হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্টসহ বিভিন্ন মেসেঞ্জার অ্যাপ অনুমতি ছাড়াই রেকর্ড করা হচ্ছে।

তিনি প্রশ্ন তুলেছেন- এসব কাজের যুক্তি ও উদ্দেশ্য কী হতে পারে? এখানে তাদের একটি যু্ক্তি হলো—সরকারের সমালোচনাকে তারা রাষ্ট্রদ্রোহিতা মনে করে। তাই বলে কি সরকার ও রাষ্ট্র একীভূত হয়েছে?

জিএম কাদের বলেন, আরেকটি উদ্দেশ্য (ট্যাপিং) হতে পারে সরকার সব রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হয়রানি করতে চায়। রাজনৈতিক বিরোধীদের এ ধরনের হয়রানি ও নজরদারি মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় বাধা। কথা বলার অধিকার প্রত্যেকের জন্মগত অধিকার।

খালেদা জিয়াকে বন্দি রেখে গণতন্ত্রকে বন্দি রেখেছে সরকার : মির্জা ফখরুল

0

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সরকার বেগম খালেদা জিয়াকে বন্দি রেখে গণতন্ত্রকে বন্দি রেখেছে। বেগম খালেদা জিয়া ও গণতন্ত্র আজ যেন সমার্থক। খালেদা জিয়ার মুক্তি হলে গণতন্ত্রের মুক্তি হবে। গণতন্ত্রের মুক্তি হলেই বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি মিলবে।

বুধবার (৮ ফেব্রুয়ারি) দলের ভারপ্রাপ্ত দপ্তর সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স সই করা এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন ফখরুল।

তিনি আরো বলেন, জনগণ আজ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার সংগ্রামে অবতীর্ণ। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি, গণতন্ত্রবিরোধী সরকারের পদত্যাগ, নির্দলীয়, নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি সন্নিবেশিত করে ১০ দফা দাবি উপস্থাপন করা হয়েছে। ইতোমধ্যেই এই ১০ দফা দাবি জনগণের ব্যাপক সমর্থন লাভ করেছে। সরকার এই দাবিকে অগ্রাহ্য করে একদলীয় কর্তৃত্ববাদী শাসন অব্যাহত রাখতে ষড়যন্ত্র করছে। হত্যা, গুম, খুন, মিথ্যা মামলা, গ্রেফতার ও ব্যাপক দমন-নিপীড়ন চালিয়ে, মানবাধিকার হরণ করেও ফ্যাসিস্ট সরকার আন্দোলন দমন করতে পারছে না। সব বাধা অতিক্রম করে আন্দোলন এগিয়ে চলছে দ্রুত গতিতে।

বিবৃতিতে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ৮ ফেব্রুয়ারি, বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে এক কলঙ্কজনক দিন। ২০১৮ সালের এই দিনে প্রতিহিংসাপরায়ণ আওয়ামী লীগ সরকার রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে ১/১১’র জরুরি অবস্থায় সরকারের বিরাজনীতিকরণের মিথ্যা মামলায় ফরমায়েশি সাজা দিয়ে অন্যায়ভাবে আটক রেখেছে। শুধু ফরমায়েশি সাজা দিয়ে তাকে আটক রাখা হয়নি, তার প্রাপ্য জামিনের অধিকার কেড়ে নিয়ে ২৫ মাস অন্যায়ভাবে কারাগারে বন্দি রেখেছিল।

তিনি বলেন, বেগম খালেদা জিয়া জনগণের কল্যাণে, অধিকার আদায়ে এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নিরন্তরভাবে লড়াই করে চলেছেন। এ জন্য জনগণ তাকে দেশনেত্রী, আপসহীন নেত্রী, গণতন্ত্রের মাতা বলে অবিহিত করে। বেগম খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই ৯০ দশকে স্বৈরাচারের পতন হয়েছে। একটি সফল গণঅভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি, রূপকারও ছিলেন তিনি। স্বৈরাচারের পতনের পর তার হাত ধরেই দেশে সংসদীয় গণতন্ত্রের নবযাত্রা শুরু হয়েছে। ৯০ পরবর্তী অবাধ-সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে জনগণের বিপুল রায়ে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেয়ে তিনি স্বৈরাচারের ধ্বংসস্তূপের ওপর আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের যাত্রা শুরু করেছিলেন। তার নেতৃত্বেই সে সময় বিশ্বে বাংলাদেশ “ইমার্জিং টাইগার” অর্থাৎ উদীয়মান বাঘ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছিল। সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিয়ন্ত্রণমুক্ত হয়েছিল।

৪০ ঘণ্টা পর ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার হলো জীবিত শিশু

0

তুরস্কের দক্ষিণাঞ্চলের মতো ভয়াবহ ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত হয়েছে সিরিয়ার সীমান্ত এলাকায়। সেখানেও চলছে ব্যাপক উদ্ধার অভিযান। এবার সিরিয়ায় ধ্বংসস্তূপের মধ্যে থেকে ঘটনার ৪০ ঘণ্টা পর এক শিশুকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। এই ভিডিও এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।

সোমবার (৯ ফেব্রুয়ারি) স্থানীয় সময় ভোরে তুরস্কের দক্ষিণাঞ্চল ও প্রতিবেশী সিরিয়ার সীমান্তবর্তী এলাকায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্পটি আঘাত হানে।

ধসে পড়া কয়েক হাজার ভবনের নিচে চাপা পড়ে বহু মানুষ। আটকে পড়া অনেকে ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে সাহায্যের জন্য চিৎকার করছেন।

উল্লেখ্য; ভূমিকম্পের ঘটনায় দুই দেশে রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা ১৫ হাজার ৩৮৩ জনে দাঁড়িয়েছে।

সূত্র: আল জাজিরা

ধ্বংসস্তূপ থেকে ৬২ ঘণ্টা পর জীবিত উদ্ধার হলো দুই বোন

0

তুরস্কে ভূমিকম্পের ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়া দুই নারীকে দীর্ঘ ৬২ ঘণ্টা পর জীবিত উদ্ধার হয়েছে। স্থানীয় গাজিয়ানটেপ সরকারি কার্যালয় থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

জানা গেছে, ওই দুই নারী ফাতেমা দেমির (২৫), ও তার বোন মেরভি ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত একটি ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়েছিলেন। দীর্ঘ ৬২ ঘণ্টা পর তাদের জীবিত উদ্ধার করা হয়।

এদিকে, ফাতেমা দেমির উদ্ধারকারীদের জানান, যখন ভূমিকম্প হয় তখন হুসরা নামের তার আত্মীয় তার কাছেই ছিল।
তিনি জানান, যখন ভূমিকম্প হয়, তখন আমার মাথার উপর একটি কংক্রিটের স্লাব এসে পড়ে। আমি মেঝেতে পড়ে যাই। পাশেই হুসরা ছিল। আমি চাপা পড়া অবস্থায় কয়েকবার তার হাত ধরার চেষ্টা করেছি, কিন্তু পারিনি।

শক্তিশালী ভূমিকম্পে লণ্ডভণ্ড হয়ে গেছে তুরস্কের দক্ষিণাঞ্চল ও প্রতিবেশি সিরিয়ার তুক্তি সীমান্তবর্তী এলাকা। ঘটনায় দুই দেশে রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা ১৫ হাজার ৩৮৩ জনে দাঁড়িয়েছে।

মাত্র কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে তুরস্কে তিন হাজার নিহতের সংখ্যা বেড়ে যায়। বর্তমানে সরকারি হিসাব অনুযায়ী দেশটিতে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ হাজার ৩৯১ জনে। তুরস্কের দুর্যোগ ও জরুরি ব্যবস্থাপনা সংস্থা এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।

সূত্র: সিএনএন