Home Blog Page 81

নয়াপল্টনে বিএনপির ‘তারুণ্যের সমাবেশ’ আজ

0

রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আজ বুধবার (২৮ মে) ‘তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ’ করবে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দল।

সমাবেশে ঢাকা, সিলেট, ফরিদপুর ও ময়মনসিংহ থেকে ১৫ লাখ তরুণের উপস্থিত আশা করছেন আয়োজকরা।

আজ বুধবার (২৮ মে) দুপুরে আয়োজিত এই সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

এর আগে, গত সোমবার (২৬ মে) বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সমাবেশের বিষয়ে জানান আয়োজকরা।

শাহবাগে জামায়াতের শোকরানা সমাবেশ; যোগ দিলেন এটিএম আজহার

0

এটিএম আজহারুল ইসলামের মুক্তি উপলক্ষে রাজধানীর শাহবাগে সমাবেশ করছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলাম। সেই সমাবেশে যোগ দিয়েছেন এটিএম আজহারুল ইসলাম। এ সময় জামায়াতের নেতারা তাকে স্বাগত জানান।

এর আগে, আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায়ের ভিত্তিতে আজ বুধবার (২৮ মে) সকাল ৯টার পর বাংলাদেশ মেডিকেলের প্রিজন সেল থেকে তিনি মুক্তি পান তিনি। এ সময় জামায়াতের আমীর ডা. শফিকুর রহমানসহ শীর্ষ নেতারা তাকে বরণ করে নেন।

উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ২২ আগস্ট মগবাজারের বাসা থেকে এটিএম আজহারুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। তখন থেকেই তিনি কারাগারে ছিলেন। প্রায় ১৩ বছর পর আজ তিনি মুক্তি পেলেন।

পাচার হওয়া সম্পদ ফেরত আনতে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা চেয়েছে বাংলাদেশ

0

উন্নয়নশীল দেশগুলো থেকে অবৈধভাবে পাচার হওয়া সম্পদ পুনরুদ্ধারে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা আরও জোরদার করার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ। জাতিসংঘের সাউথ-সাউথ কোঅপারেশনের উচ্চ পর্যায়ের কমিটির ২২তম অধিবেশনে এ আহ্বান জানান জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত সালাহউদ্দিন নোমান চৌধুরী।

তিনি বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী ন্যায়বিচার ও পারস্পরিক আস্থার ভিত্তিতে পাচার হওয়া সম্পদ ফেরত আনার লক্ষ্যে সম্মিলিত রাজনৈতিক সদিচ্ছা গড়ে তোলা জরুরি।’ তিনি আরও বলেন, ‘স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উত্তরণের প্রক্রিয়ায় থাকা দেশগুলোর জন্য বর্তমান বিশেষ সুবিধাগুলি ধাপে ধাপে তুলে নেয়া উচিত, যেন উত্তরণ প্রক্রিয়া টেকসই হয়।’

১৩ বছর পর মুক্তি পেলেন এটিএম আজহার

0

জামায়াতে ইসলামীর নেতা এটিএম আজহারুল ইসলাম মুক্তি পেয়েছেন।

আজ বুধবার (২৮ মে) সকাল ৯টার দিকে বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি অবস্থায় তাকে মুক্তি দেওয়া হয়।

এর আগে, গতকাল মঙ্গলবার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ডসহ বিভিন্ন মেয়াদের কারাদণ্ড থেকে খালাস পান তিনি। ২০১৪ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দেওয়া রায় গতকাল মঙ্গলবার বাতিল করে দেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।

উল্লেখ্য, যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ এনে ২০১২ সালের ২২ আগস্ট মগবাজারের বাসা থেকে এটিএম আজহারুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। তখন থেকেই তিনি কারাগারে আছেন।

জাপানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

0

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস চার দিনের সরকারি সফরে জাপানের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, অধ্যাপক ইউনূস ও তাঁর সফরসঙ্গীদের বহনকারী ক্যাথে প্যাসিফিক এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইট আজ বুধবার (২৮ মে) রাত ২ টা ১০ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেছে।

জাপান সফরে প্রধান উপদেষ্টা নিক্কেই ফোরামের ‘ফিউচার অব এশিয়া’ সম্মেলনে যোগ দেবেন এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিগেরু ইশিবার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে মিলিত হবেন।

আগামী ৩১ মে প্রধান উপদেষ্টার দেশে ফেরার কথা রয়েছে।

সুদভিত্তিক অর্থনীতি শিরকের দিকে নিয়ে যায় : ড. মেহমেত আসুতায়

0

ব্রিটেনের ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ইসলামি অর্থনীতিবিদ ড. মেহমেত আসুতায় বলেছেন, উচ্চ সুদের মাধ্যমে ইসলামী বিশ্বাস ও আল্লাহর প্রতি নির্ভরতাকে অস্বীকার করে এমন একটি অবস্থার জন্ম হয়, যা শিরকেরই শামিল।

হাসান কালিয়োনচু বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত ৬ষ্ঠ আখলাক শূরায় ইসলামি নৈতিকতা ও অর্থনীতির সম্পর্ক নিয়ে আলোচনায় অংশ নেন ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যপ্রাচ্য ও ইসলামি রাজনৈতিক অর্থনীতি ও ফাইন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মেহমেত আসুতায়।

আলোচনায় তিনি বলেন, “আপনি যদি জীবনের কোনো একটি পর্যায়ে মুসলিম হিসেবে চলেন এবং মুসলিম আচরণ অনুসরণ করতে পারেন, যেমন হিজাব নিষিদ্ধ বলেই আপনি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়তে পারেন, তাহলে সেই একই ইসলামি পরিচয়ের প্রতিফলন অর্থনৈতিক জীবনেও থাকতে হবে।”

তিনি বলেন, ইসলামে সুদ সব অবস্থায় হারাম। অথচ উচ্চ সুদের নীতির মাধ্যমে যাদের হাতে মূলধন আছে, তাদের সঙ্গে সাধারণ মানুষের পার্থক্য আরও বেড়ে যায়। এতে ধনীরা আরও ওপরে উঠে যায়, আর সাধারণ মানুষ আরও নিচে নেমে যায়।

তিনি সতর্ক করে বলেন, “এই ধরনের অর্থনৈতিক নীতি এক অলিগার্খিক কাঠামো তৈরি করে, যেখানে পুঁজি কেবল একটি শ্রেণির হাতে কেন্দ্রীভূত হয়। অথচ ইসলামের সৌন্দর্য এখানেই যে, অর্থনীতিতে ভারসাম্য ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।”

ড. আসুতায় আরও বলেন, “সুদের উদ্দেশ্যই হচ্ছে মূলধনকে ব্যক্তি ‘ক’ থেকে ব্যক্তি ‘খ’-এর কাছে হস্তান্তরের মাধ্যমে পুঁজিকে নিচে নামিয়ে অন্যান্য অংশীদারের সঙ্গে সমান স্তরে আনা। তাই এই ধরনের সুদভিত্তিক নীতিমালা কখনোই গ্রহণযোগ্য নয়।”

তিনি বলেন, “যদি কেউ অর্থনৈতিক জীবনে আল্লাহর হারাম ঘোষণা করা বিষয়গুলো মান্য না করে, বরং সুদকে বৈধতা দেয়, তাহলে সে আল্লাহর বিধানের পরিবর্তে নিজের লোভ, ক্ষমতা ও ব্যবস্থাকেই প্রাধান্য দিচ্ছে। এই অবস্থাই শিরকের দিকে নিয়ে যায়।”

সূত্র : ইয়েনি শাফাক

এটিএম আজহারুল ইসলামের রায়ে ন্যায়বিচারের প্রতিফলন ঘটেছে : ছাত্রশিবির

0

কথিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি এটিএম আজহারুল ইসলামকে দেওয়া মৃত্যুদণ্ডের রায় বাতিল করে আপিল বিভাগ তাঁকে খালাস দিয়েছেন। এই রায়ে ন্যায়বিচারের প্রতিফলন ঘটায় সন্তোষ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির।

আজ (২৭ মে) এক যৌথ বিবৃতিতে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম ও সেক্রেটারি জেনারেল নূরুল ইসলাম সাদ্দাম এ সন্তোষ প্রকাশ করেন।

বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, “দিল্লির মদদপুষ্ট ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ও আধিপত্যবাদের গোপন এজেন্ডা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বিচারপ্রক্রিয়াকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করার যে প্রবণতা চালু করেছিল, আজকের রায়ের মাধ্যমে তা জাতির সামনে উন্মোচিত হলো। এটিএম আজহারুল ইসলামের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ, বিচার ও রায়—সবকিছুতেই যে ন্যায়বিচারের নামে চরম অবিচার সংঘটিত হয়েছে  তার আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি মিলেছে।”

নেতৃবৃন্দ বলেন, “২০১২ সালে ভিত্তিহীন অভিযোগে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। পরবর্তীতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ (ICT-1) ২০১৩ সালের ১২ নভেম্বর তাঁর বিরুদ্ধে ছয়টি অভিযোগ গঠন করে, যার মধ্যে পাঁচটি অভিযোগে তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল তাঁকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করে। এ রায়ের বিরুদ্ধে তিনি ২০১৫ সালের ২৮ জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আপিল করেন। দীর্ঘ শুনানির পর ২০১৯ সালের ৩১ অক্টোবর আপিল বিভাগ ট্রাইব্যুনালের দেওয়া মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখে।

তারা আরও বলেন, এটিএম আজহারুল ইসলামকে প্রহসনমূলক ও বানোয়াট সাক্ষ্যের ভিত্তিতে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করা হয়। যেখানে একজন সাক্ষী ঘটনাস্থল থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার দূর থেকেও নিজেকে প্রত্যক্ষদর্শী দাবি করেন এবং অপরজন নিজেকে ভিকটিমের সহপাঠী বললেও ডকুমেন্ট অনুযায়ী তিনি ভিকটিম কলেজ ছাড়ার দুই বছর পর সেখানে ভর্তি হন। এমন মনগড়া কল্পকাহিনির ওপর ভিত্তি করে যথাযথ প্রমাণ ও যুক্তিসংগত বিশ্লেষণ ছাড়া যে রায় দেওয়া হয়েছিল, তা ছিল বিচারিক হত্যার শামিল।”

নেতৃবৃন্দ বলেন, “সর্বোচ্চ আদালত আজকের রায়ে পূর্ববর্তী রায়ে উপস্থাপিত সাক্ষ্য ও প্রমাণ যথাযথভাবে বিশ্লেষণ করা হয়নি এবং তা ‘সত্যের বিকৃতি’ ও ‘ন্যায়বিচারের মারাত্মক ব্যর্থতা’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। এ রায়ের মাধ্যমে আবারও প্রমাণিত হলো—সত্যকে মিথ্যার আবরণে ঢেকে রাখা যায় না।”

নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে রিভিউ বোর্ড গঠন করে পূর্ববর্তী সকল বিতর্কিত ও পক্ষপাতদুষ্ট রায় পুনর্বিবেচনার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। পাশাপাশি তাঁরা শহীদ পরিবারগুলোকে যথাযথ রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও ক্ষতিপূরণ প্রদানের দাবি জানান।

ব্যক্তিগত স্বার্থের চেয়ে ইসলামী শাসনব্যবস্থার স্বার্থ অগ্রাধিকার পাওয়া উচিত : আফগান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

0

আফগানিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সিরাজউদ্দিন হাক্কানী বলেছেন, ব্যক্তিগত চাওয়া, দাবি ও পদ-পদবির তুলনায় ইসলামী শাসনব্যবস্থার স্বার্থই অগ্রাধিকার পাওয়া উচিত।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং প্রশাসনিক সংস্কার অধিদপ্তরের যৌথ আয়োজনে অনুষ্ঠিত ‘সংস্কার ও সক্ষমতা বৃদ্ধিবিষয়ক সেমিনারের সমাপনী অনুষ্ঠানে তিনি এই মন্তব্য করেন। সেমিনারটি মন্ত্রণালয় প্রধানদের জন্য বিশেষভাবে আয়োজন করা হয়েছিল।

মন্ত্রী বলেন, রাষ্ট্রীয় কার্যক্রম অবশ্যই আদেশ, আইন ও বিধিমালার আলোকে পরিচালিত হওয়া উচিত।

তিনি সরকারি কর্মকর্তাদের জনগণের প্রতি উত্তম ব্যবহার প্রদর্শনের আহ্বান জানান এবং স্মরণ করিয়ে দেন যে, তারাই সরকারি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের মূল বাহক।

তিনি জনগণের সমস্যাগুলো দ্রুত, সততা, আন্তরিকতা এবং নিষ্ঠার সঙ্গে সমাধানের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, এভাবে কর্মকর্তারা জনগণ ও শাসনব্যবস্থার প্রকৃত প্রতিনিধি হয়ে উঠতে পারেন।

মন্ত্রী আরও বলেন, ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের আমীর ইসলামী শাসনব্যবস্থা সংহতকরণ, সংস্কার প্রতিষ্ঠা, জনসেবার মানোন্নয়ন ও নীতিনির্ভর আইন প্রণয়নের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।

সূত্র : হুরিয়াত রেডিও

তুরস্কে নতুন সংবিধান প্রণয়নের ঘোষণা দিলেন প্রেসিডেন্ট এরদোগান

0

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোগান একটি নতুন, বেসামরিক এবং স্বাধীনতানির্ভর সংবিধান তৈরির উদ্যোগ ঘোষণা করেছেন।

তিনি জানিয়েছেন, বর্তমানে কার্যকর ১৯৮২ সালের সংবিধানে নানা সংশোধনী এলেও সেটি এখনো সামরিক যুগের ছাপ বহন করে। এরদোগান বলেন, “এই সংবিধান আমাদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া মৃত মাটির মতো। নতুন সংবিধান সেই ছাপ ঝেড়ে ফেলার সুযোগ দেবে।”

মঙ্গলবার (২৭ মে) আঙ্কারায় ক্ষমতাসীন একে পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত প্রাদেশিক শাখা সভাপতিদের এক সভায় প্রেসিডেন্ট এরদোগান এ ঘোষণা দেন।

বক্তব্যের শুরুতেই তিনি বলেন, “গতকাল থেকে আমি ১০ জন আইনজীবীকে দায়িত্ব দিয়েছি। তারা নতুন সংবিধান তৈরির কাজ শুরু করবেন।”

তিনি জানান, নতুন সংবিধান হবে এমন একটি দলিল, যেখানে থাকবে আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে তৈরি একটি পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতার তালিকা।

তিনি বলেন, “এই সংবিধান তুরস্কের গণতন্ত্রের পরিপক্বতা প্রমাণ করবে এবং জাতির রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন হবে।”

এরদোগান বলেন, বিগত ২৩ বছর ধরে সরকার নতুন ও বেসামরিক সংবিধানের উদ্যোগ নিয়েছে, কিন্তু প্রতিবারই বিরোধীদের অনমনীয় আচরণে তা থেমে গেছে। এইবার আমরা সংসদের অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সমঝোতার ভিত্তিতে একসাথে কাজ করতে চাই।

সূত্র : আনাদোলু এজেন্সি

বাংলাদেশ-চীন সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্ব এখন ইতিহাসের সেরা পর্যায়ে রয়েছে : চীনা রাষ্ট্রদূত

0

বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেছেন, বাংলাদেশ-চীন ব্যাপক কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্ব এখন ইতিহাসের সেরা পর্যায়ে রয়েছে।

আজ মঙ্গলবার (২৭ মে) দূতাবাসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে হয়, সোমবার (২৬ মে) সন্ধ্যায় চীনা দূতাবাসে ২০২৫ সালের বাংলাদেশি কূটনীতিকদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচির জন্য আয়োজিত সংক্ষিপ্ত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখার সময় তিনি এ মন্তব্য করেন।

রাষ্ট্রদূত উল্লেখ করেন যে, সাংহাই ও বেইজিংয়ে বিষয়ভিত্তিক সেমিনার ও মাঠ পর্যায়ে পরিদর্শনের মাধ্যমে, তরুণ বাংলাদেশি কূটনীতিকরা চীনা আধুনিকীকরণ অনুশীলন সম্পর্কে গভীর ধারণা অর্জন করেছেন।

তিনি আরও বলেন, তরুণ কূটনীতিকরা কেবল দ্বিপাক্ষিক বন্ধুত্বের উত্তরাধিকারীই নন, বরং তারা ভবিষ্যতের সহযোগিতার ধারক।

রাষ্ট্রদূত আশা প্রকাশ করেন, এই প্রশিক্ষণ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় উন্নীত করার জন্য একটি নতুন সূচনা হিসেবে কাজ করবে।

অনুষ্ঠানে তরুণ কূটনীতিকরা চীন থেকে তাদের অভিজ্ঞতা বিনিময় করেন, চীনের উন্নয়ন সাফল্যের প্রশংসা করেন এবং চীন-বাংলাদেশ বন্ধুত্বের স্বার্থে সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত থাকার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।

সূত্র : বাসস